30-1 : আলিফ - লাম - মীম, |
30-2 : রোমকগণ পরাজিত হইয়াছে - |
30-3 : নিকটবর্তী অঞ্চলে; কিন্তু উহারা উহাদের এই পরাজয়ের পর শীঘ্রই বিজয়ী হইবে, |
30-4 : কয়েক বৎসরের মধ্যেই। পূর্বের ও পরের ফয়সালা আল্লাহ্রই আর সেই দিন মু’মিনগণ হর্ষোৎফুল্ল হইবে, |
30-5 : আল্লাহ্র সাহায্য। তিনি যাহাকে ইচ্ছা সাহায্য করেন এবং তিনি পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু। |
30-6 : ইহা আল্লাহ্রই প্রতিশ্রুতি ; আল্লাহ্ তাহার প্রতিশ্রুতি ব্যতিক্রম করেন না, কিন্তু অধিকাংশ লোক জানে না। |
30-7 : উহারা পার্থিব জীবনের বাহ্য দিক সম্বন্ধে অবগত, আর আখিরাত সম্বন্ধে উহারা গাফিল। |
30-8 : উহারা কি নিজেদের অন্তরে ভাবিয়া দেখে না? আল্লাহ্ আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী ও উহাদের অন্তর্বর্তী সমস্ত কিছু সৃষ্টি করিয়াছেন যথাযথভাবে এবং এক নির্দিষ্ট কালের জন্য। কিন্তু মানুষের মধ্যে অনেকেই তাহাদের প্রতিপালকের সাক্ষাতে অবিশ্বাসী। |
30-9 : উহারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না ? তাহা হইলে দেখিত যে, উহাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কিরূপ হইয়াছিল ! শক্তিতে তাহারা ছিল ইহাদের অপেক্ষা প্রবল, তাহারা জমি চাষ করিত, তাহারা উহা আবাদ করিত ইহাদের আবাদ করা অপেক্ষা অধিক। তাহাদের নিকট আসিয়াছিল তাহাদের রাসূলগণ সুস্পষ্ট নিদর্শনসহ ; বস্তুত আল্লাহ্ এমন নন যে, উহাদের প্রতি জুলুম করেন, উহারা নিজেরাই নিজেদের প্রতি জুলুম করিয়াছিল। |
30-10 : অতঃপর যাহারা মন্দ কর্ম করিয়াছিল তাহাদের পরিণাম হইয়াছে মন্দ; কারণ তাহারা আল্লাহ্র আয়াত অস্বীকার করিত এবং উহা লইয়া ঠাট্টা - বিদ্রুপ করিত। |
30-11 : আল্লাহ্ আদিতে সৃষ্টির সূচনা করেন, অতঃপর তিনি ইহার পুনরাবৃত্তি করিবেন, তারপর তোমরা তাঁহারই নিকট প্রত্যানীত হইবে। |
30-12 : যেই দিন কিয়ামত হইবে সেই দিন অপরাধীরা হতাশ হইয়া পড়িবে। |
30-13 : উহাদের দেব - দেবীগুলি উহাদের জন্য সুপারিশকারী হইবে না এবং উহারা উহাদের দেব - দেবীগুলিকে প্রত্যাখ্যান করিবে। |
30-14 : যেই দিন কিয়ামত হইবে সেই দিন মানুষ বিভক্ত হইয়া পড়িবে। |
30-15 : অতএব যাহারা ঈমান আনিয়াছে ও সৎকর্ম করিয়াছে তাহারা জান্নাতে থাকিবে। |
30-16 : এবং যাহারা কুফরী করিয়াছে এবং আমার নিদর্শনাবলী ও আখিরাতের সাক্ষাৎ অস্বীকার করিয়াছে, তাহারাই শাস্তি ভোগ করিতে থাকিবে। |
30-17 : সুতরাং তোমরা আল্লাহ্র পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর সন্ধ্যায় ও প্রভাতে - |
30-18 : এবং অপরাহ্নে ও যোহরের সময়ে; আর আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে সকল প্রশংসা তো তাঁহারই। |
30-19 : তিনিই মৃত হইতে জীবন্তের আবির্ভাব ঘটান এবং তিনিই জীবন্ত হইতে মৃতের আবির্ভাব ঘটান এবং ভূমিকে পুনর্জীবিত করেন উহার মৃত্যুর পর। এইভাবেই তোমরা উত্থিত হইবে। |
30-20 : তাঁহার নিদর্শনাবলীর মধ্যে রহিয়াছে যে, তিনি তোমাদেরকে মৃত্তিকা হইতে সৃষ্টি করিয়াছেন। তাহার পর এখন তোমরা মানুষ, সর্বত্র ছড়াইয়া পড়িতেছ। |
30-21 : আর তাঁহার নিদর্শনাবলীর মধ্যে রহিয়াছে যে, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য হইতে সৃষ্টি করিয়াছেন তোমাদের সংগিনীদেরকে যাহাতে তোমরা উহাদের নিকট শান্তি পাও এবং তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালবাসা ও দয়া সৃষ্টি করিয়াছেন। চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য ইহাতে অবশ্যই বহু নিদর্শন রহিয়াছে। |
30-22 : আর তাঁহার নিদর্শনাবলীর মধ্যে রহিয়াছে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও বর্ণের বৈচিত্র্য। ইহাতে জ্ঞানীদের জন্য অবশ্যই বহু নিদর্শন রহিয়াছে। |
30-23 : আর তাঁহার নিদর্শনাবলীর মধ্যে রহিয়াছে রাত্রিতে ও দিবাভাগে তোমাদের নিদ্রা এবং তোমাদের অন্বেষণ তাঁহার অনুগ্রহ হইতে। ইহাতে অবশ্যই বহু নিদর্শন রহিয়াছে শ্রবণকারী সম্প্রদায়ের জন্য। |
30-24 : আর তাঁহার নিদর্শনাবলীর মধ্যে রহিয়াছে, তিনি তোমাদেরকে প্রদর্শন করেন বিদ্যুৎ, ভয় ও ভরসা সঞ্চারকরূপে এবং আকাশ হইতে বারি বর্ষণ করেন ও তদ্দ্বারা ভূমিকে পুনরুজ্জীবিত করেন উহার মৃত্যুর পর; ইহাতে অবশ্যই বহু নিদর্শন রহিয়াছে বোধশক্তিসম্পন্ন সম্প্রদায়ের জন্য। |
30-25 : এবং তাহার নিদর্শনাবলীর মধ্যে রহিয়াছে যে, তাঁহারই আদেশে আকাশ ও পৃথিবীর স্থিতি থাকে; অতঃপর আল্লাহ্ যখন তোমাদেরকে মৃত্তিকা হইতে উঠিবার জন্য একবার আহ্বান করিবেন তখন তোমরা উঠিয়া আসিবে। |
30-26 : আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যাহা কিছু আছে তাহা তাঁহারই। সকলেই তাঁহার আজ্ঞাবহ। |
30-27 : তিনি সৃষ্টিকে অস্তিত্বে আনয়ন করেন, অতঃপর তিনি ইহাকে সৃষ্টি করিবেন পুনর্বার; ইহা তাঁহার জন্য অতি সহজ। আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে সর্বোচ্চ মর্যাদা তাঁহারই; এবং তিনিই পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। |
30-28 : আল্লাহ্ তোমাদের জন্য তোমাদের নিজেদের মধ্যে একটি দৃষ্টান্ত পেশ করিতেছেন : তোমাদেরকে আমি যে রিযিক দিয়াছি, তোমাদের অধিকারভুক্ত দাস - দাসিগণের কেহ কি তাহাতে অংশীদার ? ফলে তোমরা কি এই ব্যাপারে সমান ? তোমরা কি উহাদেরকে সেইরূপ ভয় কর যেইরূপ তোমরা পরস্পর পরস্পরকে ভয় কর ? এইভাবেই আমি বোধশক্তিসম্পন্ন লোকদের নিকট নিদর্শনাবলী বিবৃত করি। |
30-29 : বরং সীমালংঘনকারীরা অজ্ঞানতাবশত তাহাদের খেয়াল - খুশির অনুসরণ করে, সুতরাং আল্লাহ্ যাহাকে পথভ্রষ্ট করিয়াছেন, কে তাহাকে সৎপথে পরিচালিত করিবে? আর তাহাদের কোন সাহায্যকারী নাই। |
30-30 : তুমি একনিষ্ঠ হইয়া নিজকে দীনে প্রতিষ্ঠিত কর। আল্লাহ্র প্রকৃতির অনুসরণ কর, যে প্রকৃতি অনুযায়ী তিনি মানুষ সৃষ্টি করিয়াছেন ; আল্লাহ্র সৃষ্টির কোন পরিবর্তন নাই। ইহাই সরল দীন ; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না। |
30-31 : বিশুদ্ধচিত্তে তাঁহার অভিমুখী হইয়া তাহাকে ভয় কর, সালাত কায়েম কর এবং অন্তর্ভুক্ত হইও না মুশরিকদের, |
30-32 : যাহারা নিজেদের দীনে মতভেদ সৃষ্টি করিয়াছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হইয়াছে। প্রত্যকে দলই নিজ নিজ মতবাদ লইয়া উৎফুল্ল। |
30-33 : মানুষকে যখন দুঃখ - দৈন্য স্পর্শ করে তখন উহারা বিশুদ্ধচিত্তে উহাদের প্রতিপালককে ডাকে। অতঃপর তিনি যখন উহাদেরকে স্বীয় অনুগ্রহ আস্বাদন করান তখন উহাদের একদল উহাদের প্রতিপালকের শরীক করিয়া থাকে; |
30-34 : ফলে উহাদেরকে আমি যাহা দিয়াছি, তাহা উহারা অস্বীকার করে। সুতরাং ভোগ করিয়া লও, শীঘ্রই তোমরা জানিতে পারিবে। |
30-35 : আমি কি উহাদের নিকট এমন কোন দলীল অবতীর্ণ করিয়াছি যাহা উহাদেরকে শরীক করিতে বলে? |
30-36 : আমি যখন মানুষকে অনুগ্রহের আস্বাদ দেই উহারা তাহাতে উৎফুল্ল হয় এবং উহাদের কৃতকর্মের ফলে দুর্দশাগ্রস্ত হইলেই উহারা হতাশ হইয়া পড়ে। |
30-37 : উহারা কি লক্ষ্য করে না, আল্লাহ্ যাহার জন্য ইচ্ছা রিযিক প্রশস্ত করেন এবং সীমিত করেন ? ইহাতে অবশ্যই নিদর্শন রহিয়াছে মু’মিন সম্প্রদায়ের জন্য। |
30-38 : অতএব আত্মীয়কে দিবে তাহার হক এবং অভাবগ্রস্ত ও মুসাফিরকেও। যাহারা আল্লাহ্র সন্তুষ্টি কামনা করে তাহাদের জন্য ইহা শ্রেয় এবং তাহারাই সফলকাম। |
30-39 : মানুষের ধনে বৃদ্ধি পাইবে বলিয়া তোমরা যে সুদ দিয়া থাক, আল্লাহ্র দৃষ্টিতে তাহা ধন - সম্পদ বৃদ্ধি করে না। কিন্তু আল্লাহ্র সন্তুষ্টি লাভের জন্য যে যাকাত তোমরা দিয়া থাক তাহাই বৃদ্ধি পায়; উহারাই সমৃদ্ধিশালী। |
30-40 : আল্লাহ্ই তোমাদেরকে সৃষ্টি করিয়াছেন, অতঃপর তোমাদেরকে রিযিক দিয়াছেন, তিনি তোমাদের মৃত্যু ঘটাইবেন ও পরে তোমাদেরকে জীবিত করিবেন। তোমাদের দেব - দেবীগুলির এমন কেহ আছে কি, যে এ সমস্তের কোন কিছু করিতে পারে? উহারা যাহাদেরকে শরীক করে, আল্লাহ্ উহা হইতে পবিত্র, মহান। |
30-41 : মানুষের কৃতকর্মের দরুন স্থলে ও সমুদ্রে বিপর্যয় ছড়াইয়া পড়ে; যাহার ফলে উহাদেরকে উহাদের কোন কোন কর্মের শাস্তি তিনি আস্বাদন করান, যাহাতে উহারা ফিরিয়া আসে। |
30-42 : বল, ‘তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ কর এবং দেখ তোমাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কী হইয়াছে !’ উহাদের অধিকাংশই ছিল মুশরিক। |
30-43 : তুমি সরল দীনে নিজকে প্রতিষ্ঠিত কর, আল্লাহ্র পক্ষ হইতে যে দিবস অনিবার্য তাহা উপস্থিত হইবার পূর্বে, সেই দিন মানুষ বিভক্ত হইয়া পড়িবে। |
30-44 : যে কুফরী করে, কুফরীর শাস্তি তাহারই প্রাপ্য; যাহারা সৎকর্ম করে তাহারা নিজেদেরই জন্য রচনা করে সুখশয্যা। |
30-45 : কারণ যাহারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ্ তাহাদেরকে নিজ অনুগ্রহে পুরস্কৃত করেন। তিনি কাফিরদেরকে পসন্দ করেন না। |
30-46 : তাঁহার নিদর্শনাবলীর একটি যে, তিনি বায়ু প্রেরণ করেন সুসংবাদ দিবার জন্য ও তোমাদেরকে তাঁহার অনুগ্রহ আস্বাদন করাইবার জন্য; এবং যাহাতে তাঁহার নির্দেশে নৌযানগুলি বিচরণ করে, যাহাতে তোমরা তাঁহার অনুগ্রহ সন্ধান করিতে পার ও তাঁহার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। |
30-47 : আমি তো তোমার পূর্বে রাসূলগণকে প্রেরণ করিয়াছিলাম তাহাদের নিজ নিজ সম্প্রদায়ের নিকট। তাহারা উহাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শন লইয়া আসিয়াছিল; অতঃপর আমি অপরাধীদেরকে শাস্তি দিয়াছিলাম। মু’মিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব। |
30-48 : আল্লাহ্, তিনি বায়ু প্রেরণ করেন, ফলে ইহা মেঘমালাকে সঞ্চালিত করে; অতঃপর তিনি ইহাকে যেমন ইচ্ছা আকাশে ছড়াইয়া দেন; পরে ইহাকে খণ্ড - বিখণ্ড করেন এবং তুমি দেখিতে পাও উহা হইতে নির্গত হয় বারিধারা; অতঃপর যখন তিনি তাঁহার বান্দাদের মধ্যে যাহাদের নিকট ইচ্ছা উহা পৌঁছাইয়া দেন; তখন উহারা হয় হর্ষোৎফুল্ল, |
30-49 : যদিও ইতিপূর্বে উহাদের প্রতি বৃষ্টি বর্ষণের আগে উহারা নিরাশ ছিল। |
30-50 : আল্লাহ্র অনুগ্রহের ফল সম্বন্ধে চিন্তা কর, কিভাবে তিনি ভূমিকে জীবিত করেন উহার মৃত্যুর পর। এইভাবেই আল্লাহ্ মৃতকে জীবিত করেন, কারণ তিনি সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান। |
30-51 : আর আমি যদি এমন বায়ু প্রেরণ করি যাহার ফলে উহারা দেখে শস্য পীতবর্ণ ধারণ করিয়াছে, তখন তো উহারা অকৃতজ্ঞ হইয়া পড়ে। |
30-52 : তুমি তো মৃতকে শোনাইতে পারিবে না, বধিরকেও পারিবে না আহ্বান শোনাইতে, যখন উহারা মুখ ফিরাইয়া চলিয়া যায়। |
30-53 : আর তুমি অন্ধকেও পথে আনিতে পারিবে না উহাদের পথভ্রষ্টতা হইতে। যাহারা আমার নিদর্শনাবলীতে বিশ্বাস করে শুধু তাহাদেরকেই তুমি শোনাইতে পারিবে, কারণ তাহারা আত্মসমর্পণকারী। |
30-54 : আল্লাহ্, তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেন দুর্বল অবস্থায়, দুর্বলতার পর তিনি দেন শক্তি ; শক্তির পর আবার দেন দুর্বলতা ও বার্ধক্য। তিনি যাহা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন এবং তিনিই সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। |
30-55 : যেদিন কিয়ামত হইবে সেদিন অপরাধীরা শপথ করিয়া বলিবে যে, তাহারা মুহূর্তকালের বেশি অবস্থান করে নাই। এইভাবেই তাহারা সত্যভ্রষ্ট হইত। |
30-56 : কিন্তু যাহাদেরকে জ্ঞান ও ঈমান দেওয়া হইয়াছে তাহারা বলিবে, ‘তোমরা তো আল্লাহ্র বিধানে পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত অবস্থান করিয়াছ। ইহাই তো পুনরুত্থান দিবস, কিন্তু তোমরা জানিতে না।’ |
30-57 : সেই দিন সীমালংঘনকারীদের ওযর - আপত্তি উহাদের কাজে আসিবে না এবং উহাদেরকে আল্লাহ্র সন্তুষ্টি লাভের সুযােগও দেওয়া হইবে না। |
30-58 : আমি তো মানুষের জন্য এই কুরআনে সর্বপ্রকার দৃষ্টান্ত দিয়াছি। তুমি যদি উহাদের নিকট কোন নিদর্শন উপস্থিত কর, কাফিররা অবশ্যই বলিবে, ‘তোমরা তো মিথ্যাশ্রয়ী।’ |
30-59 : যাহাদের জ্ঞান নাই আল্লাহ্ এইভাবে তাহাদের হৃদয় মোহর করিয়া দেন। |
30-60 : অতএব তুমি ধৈর্য ধারণ কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ্র প্রতিশ্রুতি সত্য। যাহারা দৃঢ় বিশ্বাসী নয় তাহারা যেন তোমাকে বিচলিত করিতে না পারে। |