আল শুওয়ারা

42|1| হা মীম!
42|2| ‘আইন সীন ক্কাফ।
42|3| এইভাবেই তোমার কাছে ও তোমার পূর্বে যাঁরা ছিলেন তাঁদের কাছে প্রত্যাদেশ দিয়েছিলেন — মহাশক্তিশালী পরমজ্ঞানী আল্লাহ্‌।
42|4| যা-কিছু আছে মহাকাশমন্ডলীতে ও যা-কিছু আছে পৃথিবীতে সে-সবই তাঁর। আর তিনি মহোচ্চ, মহিমান্বিত।
42|5| মহাকাশমন্ডলী তাদের উপর থেকে ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম হয়েছে, কিন্ত ফিরিশ্‌তারা তাদের প্রভুর প্রশংসায় জপতপ করে এবং পৃথিবীতে যারা আছে তাদের জন্য পরিত্রাণ খোঁজে। এটি কি নয় যে নিঃসন্দেহ আল্লাহ্‌, তিনি পরম ক্ষমাশীল, অফুরন্ত ফলদাতা?
42|6| আর যারা তাঁকে বাদ দিয়ে অন্যদের অভিভাবকরূপে গ্রহণ করে, — আল্লাহ্ তাদের উপরে পর্যবেক্ষক, আর তুমি তাদের উপরে কর্ণধার নও।
42|7| আর এইভাবে আমরা তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ দিয়েছি এই ভাষণ আরবীতে যেন তুমি নগর-জননী ও তার আশেপাশে যারা রয়েছে তাদের সতর্ক করতে পার, আর যেন তুমি সতর্ক করতে পার জমায়েৎ হওয়ার দিন সম্পর্কে — যাতে কোনো সন্দেহ নেই। একদল জান্নাতে ও আরেক দল জ্বলন্ত আগুনে।
42|8| আর আল্লাহ্ যদি চাইতেন তাহলে তিনি তাদের একই সম্প্রদায় করতে পারতেন, কিন্ত তিনি তাঁর করুণার মধ্যে প্রবেশ করান যাকে তিনি ইচ্ছে করেন। আর অনাচারীরা — তাদের জন্যে কোনো অভিভাবক নেই আর কোনো সাহায্যকারীও নেই।
42|9| অথবা তারা কি তাঁকে বাদ দিয়ে অন্যদের অভিভাবকরূপে গ্রহণ করেছে? কিন্ত আল্লাহ্ — তিনিই তো মনিব, আর তিনি মৃতকে জীবন দান করেন, আর তিনি সব-কিছুর উপরে সর্বশক্তিমান।
42|10| আর তোমরা যে কোনো বিষয়েই মতভেদ কর না কেন তার রায় তো আল্লাহ্‌রই নিকট। ”ইনিই আল্লাহ্‌, আমার প্রভু, তাঁরই উপরে আমি নির্ভর করি, আর তাঁরই দিকে আমি ফিরি।
42|11| ”তিনি মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর আদিস্রষ্টা। তিনি তোমাদের জন্য তোমাদেরই মধ্যে থেকে জোড়া সৃষ্টি করেছেন, আর গবাদি- পশুর মধ্যেও জোড়া, এর মধ্যে থেকেই তিনি তোমাদের বংশ বিস্তার করেন। কিছুই তাঁর সদৃশ নয়। আর তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
42|12| ”মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর চাবিকাঠি তাঁরই কাছে, তিনি যাকে ইচ্ছা করেন তার প্রতি রিযেক সম্প্রসারিত করেন আর মেপেজোখেও দেন। নিঃসন্দেহ তিনি সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞাতা।’’
42|13| তিনি তোমাদের জন্য সেই ধর্ম থেকে বিধান দিচ্ছেন যার দ্বারা তিনি নূহকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, আর যা আমরা তোমার কাছে প্রত্যাদেশ করছি, আর যার দ্বারা আমরা ইব্রাহীমকে ও মূসাকে ও ঈসাকে নির্দেশ দিয়েছিলাম এই বলে — ”ধর্মকে কায়েম করো, আর এতে একে-অন্যে বিচ্ছিন্ন হয়ো না।’’ মুশরিকদের জন্য এ বড় কঠিন ব্যাপার যার প্রতি তুমি তাদের আহ্‌বান করছ! আল্লাহ্ যাকে ইচ্ছা করেন তাকে তাঁর কারণে নির্বাচিত করেন, আর তাঁর দিকে পরিচালিত করেন তাকে যে ফেরে।
42|14| আর তারা নিজেদের কাছে জ্ঞান আসার পরেও বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত না যদি-না নিজেদের মধ্যে ঈর্ষা-বিদ্বেষ থাকত। আর যদি তোমার প্রভুর কাছ থেকে একটি নির্ধারিত কাল পর্যন্ত একটি বাণী ইতিপূর্বে ধার্য হয়ে না থাকত তাহলে নিশ্চয়ই তাদের মধ্যে হেস্তনেস্ত হয়ে যেত। আর তাঁদের পরে যারা ধর্মগ্রন্থ উত্তরাধিকার করেছিল তারা তো এটি সন্বন্ধে বিভ্রান্তিকর সন্দেহে রয়েছে।
42|15| কাজেই এর প্রতি তুমি তবে আহ্বান করতে থাকো, আর তোমাকে যেমন আদেশ করা হয়েছে তেমনিভাবে তুমি অটল থাকো, আর তাদের খেয়ালখুশির অনুগমন করো না, বরং বলো — ”আমি বিশ্বাস করি তাতে যা আল্লাহ্ অবতারণ করেছেন এ গ্রন্থ থেকে, আর আমাকে আদেশ করা হয়েছে তোমাদের মধ্যে ন্যায়বিচার করতে। আল্লাহ্ আমাদের প্রভু এবং তোমাদেরও প্রভু। আমাদের কাজ হবে আমাদের জন্য এবং তোমাদের কাজ হবে তোমাদের জন্য। আমাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে কোনো বিবাদ-বিসংবাদ নেই। আল্লাহ্ আমাদের একত্রিত করবেন। আর তাঁর কাছেই তো প্রত্যাবর্তন।’’
42|16| আর যারা আল্লাহ্ সন্বন্ধে তর্ক করে তাঁর কথায় সাড়া দেবার পরেও, তাদের তর্কবিতর্ক তাদের প্রভুর কাছে অসার, আর তাদের উপরে ক্রোধ, আর তাদের জন্য রয়েছে ভীষণ শাস্তি।
42|17| আল্লাহ্‌ই তিনি যিনি সত্যসহ এই গ্রন্থ অবতারণ করেছেন আর দাঁড়িপাল্লা। আর কী তোমাকে জানাতে পারে — সম্ভবতঃ ঘড়িঘন্টা আসন্ন।
42|18| যারা এতে বিশ্বাস করে না তারাই এটি ত্বরান্বিত করতে চায়, কিন্ত যারা বিশ্বাস করে তারা এ সন্বন্ধে ভীত-সন্ত্রস্ত, এবং তারা জানে যে এটি নিঃসন্দেহ সত্য। এটি কি নয় যে যারা ঘড়িঘন্টা সন্বন্ধে বাক্‌-বিতন্ডা করে তারাই তো সুদূর প্রসারী ভ্রান্তি তে রয়েছে?
42|19| আল্লাহ্ তাঁর বান্দাদের প্রতি পরম দয়ালু, তিনি যাকে ইচ্ছা করেন রিযেক দান করেন, আর তিনি মহাবলীয়ান, মহাশক্তিশালী।
42|20| যে কেউ পরলোকের শস্যক্ষেত্র চায়, আমরা তার জন্য তার চাষ-আবাদ বাড়িয়ে দিই, আর যে কেউ এই দুনিয়ার চাষ-আবাদ চায় তাকে আমরা তা থেকেই দিয়ে থাকি, আর তার জন্য পরলোকে কোনো ভাগ থাকবে না।
42|21| অথবা তাদের কারণে কি অংশীদাররা রয়েছে যারা তাদের এমন এক ধর্মের বিধান দেয় যার জন্য আল্লাহ্ কোনো অনুমতি দেন নি? আর যদি একটি সিদ্ধান্তপূর্ণ বাণী না থাকত তাহলে নিশ্চয় তাদের মধ্যে মীমাংসা হয়েই যেত। আর অবশ্য অনাচারীরা — তাদের জন্য রয়েছে মর্মন্তুদ শাস্তি।
42|22| তুমি দেখতে পাবে অন্যায়কারীরা ভীত-সন্ত্রস্ত রয়েছে তারা যা অর্জন করেছে সে জন্য, আর তা তাদের উপরে পড়তেই যাচ্ছে। পক্ষান্তরে যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করছে জান্নাতের ফুলময় ময়দানে, — তাদের জন্য তাদের প্রভুর কাছে রয়েছে তারা যা চায় তাই। এইটি — এইই তো হচ্ছে বিরাট করুণাভান্ডার।
42|23| এইটি যার সুসংবাদ আল্লাহ্ দিচ্ছেন তাঁর বান্দাদের — যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করছে। তুমি বলো — ”আমি তোমাদের থেকে এর জন্যে নিকটা‌ত্মীয়দের মধ্যে ভালবাসা ব্যতীত অন্য কোনো প্রতিদান চাইছি না।’’ আর যে কেউ ভাল কাজ অর্জন করে আমরা তার জন্য এতে আরো ভাল যোগ দিই। নিঃসন্দেহ আল্লাহ্ পরিত্রাণকারী, গুণগ্রাহী।
42|24| অথবা তারা কি বলে — ”সে আল্লাহ্ সম্পর্কে এক মিথ্যা উদ্ভাবন করেছে?’’ কিন্ত আল্লাহ্ যদি চাইতেন তাহলে তোমার হৃদয়ে তিনি মোহর মেরে দিতেন। বস্তুত আল্লাহ্ মিথ্যাকে মুছে ফেলেন এবং সত্যকে সত্য প্রতিপন্ন করবেন তাঁর বাণীর দ্বারা। নিঃসন্দেহ তাদের অন্তরে যা রয়েছে সে-সন্বন্ধে তিনি সম্যক জ্ঞাতা।
42|25| আর তিনিই সেইজন যিনি তাঁর বান্দাদের থেকে তওবা কবুল করেন, আর মন্দ ক্রিয়াকলাপ থেকে ক্ষমা করেন, আর তোমরা যা কর তিনি তা জানেন।
42|26| আর তিনি সাড়া দেন তাদের প্রতি যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, আর তাদের তিনি বাড়িয়ে দেন তাঁর করুণাভান্ডার থেকে। আর অবিশ্বাসীরা — তাদের জন্য রয়েছে ভীষণ শাস্তি।
42|27| আর যদি আল্লাহ্ তাঁর বান্দাদের প্রতি রিযেক বাড়িয়ে দিতেন তাহলে তারা অবশ্যই দুনিয়াতে বিদ্রোহ করত, কিন্ত তিনি পাঠান যেমন তিনি চান তেমন পরিমাপ মতো। নিঃসন্দেহ তিনি তাঁর বান্দাদের প্রতি পূর্ণ ওয়াকিফহাল, সর্বদ্রষ্টা।
42|28| আর তিনিই সেইজন যিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন তারা হতাশ হয়ে পড়ার পরে, আর প্রসারিত করেন তাঁর করুণা। আর তিনিই মুরব্বী, পরম প্রশংসিত।
42|29| আর তাঁর নিদর্শনগুলোর মধ্যে হচ্ছে মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টি, আর এ দুইয়ের মধ্যে জীবজন্তুর যে-সব তিনি ছড়িয়ে দিয়েছেন সেগুলি। আর যখন তিনি চান তখনই তাদের জমায়েৎ করণে তিনি পরম ক্ষমতাবান।
42|30| আর বিপদ-আপদের যা তোমাদের আঘাত করে তা তো তোমার হাত যা অর্জন করেছে সে-জন্য, আর তিনি অনেকটা ক্ষমা করে দেন।
42|31| আর তোমরা পৃথিবীতে এড়িয়ে যেতে পারবে না। আর আল্লাহ্‌কে বাদ দিয়ে তোমাদের জন্য কোনো অভিভাবক নেই আর সাহায্যকারীও নেই।
42|32| আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে হচ্ছে সমুদ্রে পাহাড়ের মতো জাহাজগুলো —
42|33| তিনি যদি ইচ্ছা করেন তবে তিনি বাতাসকে নিশ্চল করে দিতে পারেন, ফলে তারা তার পিঠে নিশ্চল হয়ে পড়ে। এতে তো অবশ্যই নিদর্শনাবলী রয়েছে প্রত্যেক অধ্যবসায়ী কৃতজ্ঞের জন্য।
42|34| অথবা তারা যা অর্জন করেছে সে-জন্য তিনি সেগুলো ভেঙেচুরে ফেলেন, আর তিনি অনেকের থেকে মাফও করে দেন, —
42|35| আর যেন যারা আমাদের নিদর্শনগুলো সন্বন্ধে তর্কবিতর্ক করে তারা জানতে পারে। তাদের জন্য কোনো আশ্রয়স্থল নেই।
42|36| বস্তুতঃ তোমাদের যা-কিছু দেওয়া হয়েছে তা তো এই দুনিয়ার জীবনের ভোগবিলাস, আর যা আল্লাহ্‌র কাছে রয়েছে তা বেশী ভাল ও দীর্ঘস্থায়ী তাদের জন্য যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের প্রভুর উপরে নির্ভর করে থাকে, —
42|37| আর যারা এড়িয়ে চলে পাপাচারের বড়গুলো এবং অশ্লীল আচরণ, আর যারা যখন রেগে যায় তখন তারা ক্ষমা করে দেয়,
42|38| আর যারা তাদের প্রভুর প্রতি সাড়া দেয়, এবং নামায কায়েম করে, আর তাদের কাজকর্ম হয় নিজেদের মধ্যে পরামর্শক্রমে, আর আমরা তাদের যা রিযেক দিয়েছি তা থেকে তারা খরচ করে থাকে,
42|39| আর যারা তাদের প্রতি যখন বিদ্রোহ আঘাত হানে তারা তখন আ‌ত্মরক্ষা করে।
42|40| আর মন্দের প্রতিফল তার অনুরূপ মন্দ, কিন্ত যে কেউ ক্ষমা করে আর সদ্ভাব সৃষ্টি করে, তাহলে তার পুরস্কার রয়েছে আল্লাহ্‌র নিকটে। নিঃসন্দেহ অন্যায়কারীদের তিনি ভালবাসেন না।
42|41| তবে যে কেউ আ‌ত্মরক্ষা করে তার প্রতি অত্যাচার হবার পরে — তবে তারাই, তাদের বিরুদ্ধে কোনো রাস্তা নেই।
42|42| পথ কেবল তাদেরই বিরুদ্ধে যারা লোকজনের উপরে অত্যাচার করে এবং দুনিয়াতে বিদ্রোহ করে ন্যায়সঙ্গত কারণ ব্যতিরেকে। এরাই — এদেরই জন্য রয়েছে মর্মন্তুদ শাস্তি।
42|43| আর যে কেউ অধ্যবসায় অবলন্বন করে ও ক্ষমা করে দেয়, তাহলে তাই তো হচ্ছে বীরত্বজনক কাজের মধ্যের অন্যতম।
42|44| আর আল্লাহ্ যাকে ভ্রান্তপথে যেতে দেন তার জন্যে তবে তাঁর বাহিরে কোনো অভিভাবক নেই। আর তুমি অন্যায়াচারীদের দেখতে পাবে — যখন তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে — তারা বলতে থাকবে — ”ফিরে যাবার মতো কোনো পথ আছে কি?’’
42|45| আর তুমি তাদের দেখতে পাবে এর সামনে আনা হয়েছে লাঞ্ছনার ফলে বিনত অবস্থায়, তাকিয়ে রয়েছে ভীত-সন্ত্রস্ত চোখে। আর যারা ঈমান এনেছে তারা বলবে — ”নিঃসন্দেহ ক্ষতিগ্রস্ত তো তারা যারা কিয়ামতের দিনে তাদের নিজেদের ও তাদের পরিবারবর্গের ক্ষতি সাধন করেছে। এটি কি নয় যে অন্যাযাচারীরা দীর্ঘস্থায়ী শাস্তিতে রয়েছে?’’
42|46| আর তাদের সাহায্য করার কারণে আল্লাহ্‌কে বাদ দিয়ে তাদের জন্য অভিভাবকদের কেউ থাকবে না। আর যাকে আল্লাহ্ ভুলপথে চলতে দেন তার জন্য তবে কোনো গতি থাকবে না।
42|47| তোমাদের প্রভুর প্রতি সাড়া দাও সেইদিন আসার আগে যাকে আল্লাহ্‌র কাছ থেকে ফেরানো যাবে না। তোমাদের জন্য সেইদিন কোনো আশ্রয়স্থল থাকবে না, আর তোমাদের জন্য রইবে না কোনো ধরনের অস্বীকারকরণ।
42|48| কিন্ত তারা যদি বিমুখ হয় তবে আমরা তোমাকে তো তাদের উপরে একজন রক্ষাকারীরূপে পাঠাই নি। তোমার উপরে তো শুধু বাণী পৌঁছে দেওয়া। আর অবশ্য আমরা যখন মানুষকে আমাদের কাছ একে করুণা আস্বাদন করাই তখন সে এতে আনন্দ করে, কিন্ত তাদের হাত যা আগবাড়িয়েছে সেজন্য যদি কোনো মন্দ তাদের আঘাত করে, তবে মানুষ নিশ্চয়ই হয়ে যায় অকৃতজ্ঞ।
42|49| আল্লাহরই হচ্ছে মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্ব। তিনি যা চান তাই সৃষ্টি করেন। তিনি যাকে চান কন্যাসন্তান দান করেন, আর যাকে ইচ্ছা করেন পুত্রসন্তান দেন,
42|50| অথবা তিনি তাদের জোড়ে দেন পুত্রসন্তান ও কন্যা-সন্তান, আবার যাকে চান তাকে তিনি বন্ধ্যা বানিয়ে দেন। নিঃসন্দেহ তিনি সর্বজ্ঞাতা, সর্বশক্তিমান।
42|51| আর কোনো মানবের জন্যে এটি নয় যে আল্লাহ্ তার সাথে কথা বলবেন ওহী ব্যতীত, অথবা পর্দার আড়ালে থেকে, অথবা তিনি কোনো বাণীবাহককে পাঠান ফলে সে তাঁর নির্দেশ অনুযায়ী যা তিনি চান তা প্রত্যাদেশ করে। নিঃসন্দেহ তিনি সর্বোন্নত, পরমজ্ঞানী।
42|52| আর এইভাবে আমরা তোমার কাছে আমাদের নির্দেশক্রমে প্রত্যাদেশ করেছি অনুপ্রাণিত গ্রন্থ। তুমি তো জানতে না গ্রন্থখানা কেমনতর, আর ধর্মবিশ্বাসও নয়, কিন্ত আমরা এটিকে বানিয়েছি এক আলোক, — এর দ্বারা আমরা পথ দেখাচ্ছি আমাদের বান্দাদের যাদের আমরা ইচ্ছা করছি। আর তুমি তো নিশ্চয়ই পথ দেখাচ্ছ সঠিক পথের দিকে —
42|53| আল্লাহ্‌র পথ, যিনি তাঁর দখলে রেখেছেন মহাকাশমন্ডলীতে যা-কিছু আছে এবং যা-কিছু আছে পৃথিবীতে। এটি কি নয় যে সব ব্যাপারই আল্লাহ্‌র কাছে পেছে যাঁয়?

Shop Al Quran

loader-image
The Holy Quran Color Coded
Original price was: ৳ 3,000.00.Current price is: ৳ 1,750.00.
আমার সখের নূরানী কোরআন শরীফ
Original price was: ৳ 3,000.00.Current price is: ৳ 1,990.00.
কুরআন মাজীদ
Original price was: ৳ 1,180.00.Current price is: ৳ 990.00.
সহজ কোরআন সম্পূর্ণ ৩০ পারা (গোল্ড ক্বাবা ডিজাইন)
Original price was: ৳ 2,200.00.Current price is: ৳ 1,490.00.
The Holy Quran
Original price was: ৳ 2,500.00.Current price is: ৳ 1,950.00.
Interpretation of the meaning The Noble Quran
Original price was: ৳ 1,850.00.Current price is: ৳ 1,700.00.
Nurani Color Coded Quran
Original price was: ৳ 2,500.00.Current price is: ৳ 2,350.00.
Shahi Hafezi Quran (Golden Sleeve Zipper) -XL
Original price was: ৳ 2,000.00.Current price is: ৳ 1,750.00.
নূরানি কোরআন- কালার কোডেড
Original price was: ৳ 2,500.00.Current price is: ৳ 2,350.00.
Al Quran
Original price was: ৳ 4,000.00.Current price is: ৳ 1,980.00.
The Holy Quran Color Coded with English Translation
Original price was: ৳ 2,950.00.Current price is: ৳ 2,750.00.
বাংলা তাফসির কুরআনুল কারীম
Original price was: ৳ 3,200.00.Current price is: ৳ 2,900.00.
হাফেজী কালার কোডেড কোরআন
Original price was: ৳ 2,200.00.Current price is: ৳ 1,550.00.
The Noble Quran
Original price was: ৳ 4,000.00.Current price is: ৳ 3,850.00.
তারতীলুল কুরআন
Original price was: ৳ 2,200.00.Current price is: ৳ 1,380.00.
Rainbow Quran - Orange
Original price was: ৳ 2,500.00.Current price is: ৳ 2,250.00.
Bangla Al Quran
Original price was: ৳ 4,000.00.Current price is: ৳ 1,980.00.
Bangla Arabic Al Quran
Original price was: ৳ 4,000.00.Current price is: ৳ 1,980.00.

Select options This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page

নুরানী বাংলা কোরআন শরীফ
Original price was: ৳ 1,800.00.Current price is: ৳ 1,650.00.
Quran Majid Bangla Color Print
Original price was: ৳ 2,000.00.Current price is: ৳ 1,290.00.
হাফেজী কালার কোডেড কোরআন
Original price was: ৳ 2,200.00.Current price is: ৳ 1,550.00.
নুরানী কুরআন শরীফের বাংলা অনুবাদ ও উচ্চারণ, মিনি তাফসীর- রঙিন (বড়)
Original price was: ৳ 2,000.00.Current price is: ৳ 1,850.00.
Mushaf Madinah Arabic Quran
Original price was: ৳ 2,500.00.Current price is: ৳ 2,450.00.
আমার সখের নূরানী কোরআন শরীফ (বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ সহ)
Original price was: ৳ 3,000.00.Current price is: ৳ 1,990.00.
Nurani Quran Mena Book House
Original price was: ৳ 1,150.00.Current price is: ৳ 980.00.
সখের নূরানী কোরআন শরীফ
Original price was: ৳ 3,000.00.Current price is: ৳ 1,990.00.
Nurani Color Coded Quran
Original price was: ৳ 2,500.00.Current price is: ৳ 2,350.00.
হাফেজী কালার কোডেড কোরআন
Original price was: ৳ 2,200.00.Current price is: ৳ 1,550.00.
নুরানী কোরআন শরীফ বাংলা অর্থ এবং উচ্চারণ
Original price was: ৳ 1,200.00.Current price is: ৳ 1,050.00.
হাফেজী কালার কোডেড কোরআন
Original price was: ৳ 2,200.00.Current price is: ৳ 1,550.00.
বর্ণ ও বিষয়ভিত্তিক- আল কুরআনুল করীম
Original price was: ৳ 2,200.00.Current price is: ৳ 1,590.00.
সহীহ নুরানী কুরআন
Original price was: ৳ 1,250.00.Current price is: ৳ 920.00.
নুরানী কোরআন শরীফ
Original price was: ৳ 2,500.00.Current price is: ৳ 1,750.00.
আমার সখের নূরানী কোরআন শরীফ
Original price was: ৳ 3,000.00.Current price is: ৳ 1,990.00.
সহীহ নুরানী কোরআন শরীফ
Original price was: ৳ 1,525.00.Current price is: ৳ 1,050.00.
নূরানী হাফেজী তাজভীদ কোরআন মাজীদ
Original price was: ৳ 1,350.00.Current price is: ৳ 1,150.00.
Quranul Karim
Original price was: ৳ 900.00.Current price is: ৳ 880.00.
তাফসীর তাইসীরুল কুরআন
Original price was: ৳ 2,000.00.Current price is: ৳ 1,380.00.
টপ আর্ট পেপারে নূরানী কুরআন শরীফ
Original price was: ৳ 2,000.00.Current price is: ৳ 1,850.00.
English Quran Majid
Original price was: ৳ 800.00.Current price is: ৳ 750.00.
নুরানী বাংলা কোরআন শরীফ
Original price was: ৳ 1,200.00.Current price is: ৳ 690.00.
নূরানী তাজভীদ কোরআন
Original price was: ৳ 4,000.00.Current price is: ৳ 1,950.00.
নুরানী হাফেজী আল কুরআনুল কারীম
Original price was: ৳ 2,200.00.Current price is: ৳ 1,890.00.
আমার সখের নূরানী কোরআন শরীফ
Original price was: ৳ 3,000.00.Current price is: ৳ 1,990.00.
বঙ্গানুবাদ নূরানী কোরআন শরীফ
Original price was: ৳ 1,050.00.Current price is: ৳ 850.00.
Nurani Color Coded Quran
Original price was: ৳ 2,500.00.Current price is: ৳ 2,350.00.