Search Text from Al Quran
আল কুরআন: বাংলা অনুবাদ, আবদুস শহীদ নাসিমবিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আরবী ও বাংলা ভাষায় উচ্চমানের জ্ঞানের অধিকারী মাওলানা আবদুস শহীদ নাসিম। বাংলা ভাষায় এ পর্যন্ত প্রাপ্ত পবিত্র কোরআনের অনুবাদগুলোর মধ্যে অর্থের সূক্ষ্মতার দিক থেকে এটিই সেরা। ফেরদৌস আজম খানApril 2017 অনুবাদকের আরযআলহামদু লিল্লাহ, মহান রাববুল আলামিন আল্লাহ পাককে জানাই অজুত শোকরিয়া, যিনি মানব সমাজের সর্বাঙ্গীন কল্যাণ ও মুক্তির উদ্দেশ্যে কিতাব ও রসূল পাঠিয়েছেন। যিনি তাঁর এ বিনত বান্দাকে তাঁর অনুপম মুজিযা মহাকল্যাণময় বাণী আল কুরআনের সহজ বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করার তৌফিক দান করেছেন। সালাত ও সালাম মুহাম্মদ রসূলুল্লাহর প্রতি, যিনি প্রাণান্তকর সাধনা ও চেষ্টা-সংগ্রামের মাধ্যমে মানব সমাজের সামনে আল কুরআন পেশ করেছেন, এ কিতাব তাদের বুঝিয়ে দিয়েছেন, এর মাধ্যমে অসংখ্য মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন এবং আল্লাহ পাকের সাহায্যে তাঁর এই বাণী ও বিধানকে প্রবর্তিত ও প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। আমরা স্বয়ং আল কুরআন পাঠ করে জানতে পেরেছি, আল্লাহ পাক মানুষের প্রতি তাঁর এই মহাকল্যাণময় কিতাব নাযিল করেছেন এটি পড়ার ও বুঝার জন্যে, জানার ও মানার জন্যে, অনুধাবন ও অনুসরণ করার জন্যে এবং এর ভিত্তিতে মানব সমাজকে আলোকিত ও বিকশিত করার জন্যে। এই চেতনাই আমার মধ্যে বাংলাভাষীদের কাছে তাদের যবানে আল কুরআনের মর্মবার্তা পেশ করার অদম্য আকাংখা জাগ্রত করে। তাই লেখনীর মাধ্যমে ও মৌখিকভাবে কুরআনের মর্মবাণী প্রচারের সাথে সাথে বাংলা ভাষায় আল কুরআনের অনুবাদ এবং সংক্ষিপ্ত তফসির করারও সংকল্প করি। প্রথমেই আল কুরআনের একটি সহজ বাংলা অনুবাদ উপস্থাপনের এরাদা করি এবং আল্লাহ আমাকে সময়েরও ব্যবস্থা করে দেন। অন্যান্য চিন্তা থেকে মুক্ত হয়ে এক মনে এক ধ্যানে কুরআন মজিদের অনুবাদ করার সুযোগ পেয়ে যাই। প্রতিটি সূরার আয়াত ভিত্তিক আলোচ্যসূচিও তৈরি করে ফেলি। কুরআন মজিদের একটি সংক্ষিপ্ত বিষয় নির্দেশিকাও তৈরি করি এবং তৈরি করি বাংলায় প্রচলিত কুরআনের একটি পরিভাষা কোষ। এগুলো সবই কুরআনের এই অনুবাদ গ্রন্থে সংযুক্ত হয়েছে। আশা করি কুরআন মজিদ বুঝার ক্ষেত্রে এগুলো সাহায্যকারী হবে। এই অনুবাদটির বৈশিষ্ট্যকুরআন মজিদের বেশ কিছু অনুবাদ বাংলা ভাষায় রয়েছে। তবে আমরা আশা করি আমাদের এই অনুবাদটি বাংলা ভাষায় কুরআনের অনুবাদের ক্ষেত্রে একটি নতুন ধরনের সংযোজন। এই অনুবাদটির কয়েকটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো : 1. এই অনুবাদটি করা হয়েছে যারা কুরআন বুঝতে চান বিশেষভাবে তাদের জন্যে, তাদের প্রয়োজনকে সামনে রেখে।2. ‘জানার জন্যে কুরআন পড়ুন, মানার জন্যে কুরআন পড়ুন’ এই শ্লোগানটিকে সামনে রেখেই করা হয়েছে এই অনুবাদ। 3. অনুবাদে অর্থ গ্রহণের ক্ষেত্রে বিশুদ্ধ তফসির গ্রন্থসমূহের অনুসরণ করা হয়েছে। 4. অনুবাদে সহজ, সরল ও প্রাঞ্জল (lucid) বাংলা ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। 5. অনুবাদে আধুনিক বাংলা বানানরীতি ব্যবহার করা হয়েছে এবং ভাষা সাবলীল করার চেষ্টা করা হয়েছে। 6. কুরআনের যেসব শব্দ ও পরিভাষা বাংলা ভাষায় চালু আছে, সেগুলোর অনুবাদ না করে সেগুলো হুবহু ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন : ঈমান, অহি, সালাত, যাকাত, যিকির, দোয়া, আমল, এলেম, ইবাদত, ইত্তেবা, কওম, উম্মত ইত্যাদি। 7. তবে, বাংলা ভাষায় চালু থাকা যেসব আরবি শব্দ কম প্রচলিত, ব্রেকেটে সেগুলোর অর্থ লিখে দেয়া হয়েছে। 8. একান্ত জরুরি মনে করায় কোথাও কোথাও দুয়েকটি টীকা দেয়া হয়েছে। 9. প্রতিটি সূরার শুরুতে সেই সূরার আয়াত ভিত্তিক আলোচ্য বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। ফলে সূরাটি পড়তে শুরু করার আগেই পাঠক জেনে নিতে পারবেন সূরাটিতে কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে এবং কোন্ আয়াত থেকে কোন্ আয়াত পর্যন্ত কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে? 10. বাংলা ভাষায় প্রচলিত কুরআনের গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষাগুলোর অর্থ ও মর্মার্থ উল্লেখ করে একটি পরিভাষা কোষ দেয়া হয়েছে। আশা করি কুরআন বুঝার ক্ষেত্রে এটা পাঠকদের জন্যে দারুণ সুবিধাজনক হবে। 11. কুরআনের একটি সংক্ষিপ্ত বিষয় নির্দেশিকাও দেয়া হয়েছে। কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাছাই করে নিয়ে সেগুলো কুরআনের কোন্ কোন্ সূরার কোন্ কোন্ আয়াতে আলোচিত হয়েছে তা উল্লেখ করা হয়েছে। 12. এক বচনে ‘আমরা’ ব্যবহার: মহান আল্লাহ কুরআন মজিদে কর্তৃবাচ্য ও কর্মবাচ্যে নিজের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে বহুবচন সর্বনাম অর্থাৎ ‘আমরা’ ও ‘আমাদের’ ব্যবহার করেছেন। কেউ কেউ প্রশ্ন করেন, আল্লাহ তো এক। তিনি কেন নিজের জন্যে বহুবচন ব্যবহার করেন? এর জবাব হলো, আল্লাহ শুধু একই নন, বরং সেই সাথে তিনি মহাবিশ্বের মালিক, সম্রাট এবং মহামর্যাদাবানও। পৃথিবীর প্রায় সব ভাষাতেই রাজা, সম্রাট এবং মর্যাদাবান ব্যক্তির জন্যে সম্মানার্থে বহুবচন ব্যবহার করা হয়। এটাকে বলা হয় ‘রাজকীয় বহুবচন’ (Royal Plural)। সে হিসেবে মহাবিশ্বের মালিক ও সম্রাট মহামর্যাদাবান আল্লাহর জন্যে এই সম্মানসূচক ও মর্যাদাব্যঞ্জক বহুবচন সবার আগেই প্রযোজ্য। এই বহুবচনটি বহুত্বব্যঞ্জক নয়, মর্যাদাব্যঞ্জক। এটা বহুত্বব্যঞ্জক হলে সবার আগে আরবের মুশরিকরাই তাওহীদের বিরুদ্ধে নিজেদের শিরকের পক্ষে এটাকে প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করতো। আল্লাহ পাক তাঁর কালামে পাকের এই অনুবাদটি কবুল করুন এবং এর মাধ্যমে সমাজকে তাঁর কিতাবের আলোতে উদ্ভাসিত করুন। এর উসিলায় এই অনুবাদকের ভুলত্রুটি ও গুনাহ্ খাতা মাফ করে দিন এবং এটিকে তার আখিরাতের মুক্তির উপায় বানিয়ে দিন। আমিন। আবদুস শহীদ নাসিম
আল কুরআনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
কুরআন জানা ও মানা জরুরিকুরআন সত্য শাশ্বতকুরআন সর্বজয়ী সর্বজ্ঞানী মহান আল্লাহর বাণী। কুরআনের ভাষা ও বক্তব্য চিরন্তন, চির শাশ্বত ও চিরঞ্জীব। বিশ্ববাসীর কাছে কুরআন এক জীবন্ত মু’জিযা। মানব সমাজের সাফল্য কিংবা ব্যর্থতা শুধুমাত্র আল কুরআনের অনুবর্তন কিংবা প্রত্যাখ্যানের মধ্যেই নিহিত। এই মহাগ্রন্থ আল কুরআন- 1. অদৃশ্য স্রষ্টার দৃশ্য বাণী: মানুষ তার স্রষ্টা মহান আল্লাহকে দেখেনা, তিনি অদৃশ্য, তিনি অনুভবের। কিন্তু আমরা তাঁর বাণী পড়ি, দেখি, শুনি। তাঁর বাণী পড়ে আমরা আবেগ আপ্লুত হই। কুরআন আমাদেরকে অনুভব ও বিশ্বাসে আল্লাহর সান্নিধ্যে পৌঁছে দেয়। আমরা কথা বলি আমাদের প্রিয় প্রভুর সাথে কুরআনের ভাষায়।2. অফুরন্ত জ্ঞান ভান্ডার: মহাগ্রন্থ আল কুরআন জ্ঞানের এক অফুরন্ত ফল্গুধারা যা কখনো ফুরায়না। এর জ্ঞান ভান্ডার কখনো অতীতের গর্ভে বিলীন হয়না এবং ভবিষ্যতের আগমনে অকেজো হয়না। সূর্যোলোকের মতো প্রতিদিনই ঘটে এর জ্ঞানের নবোদয়। 3. সত্য অনির্বাণ: একদিকে অবতীর্ণের সূচনা থেকেই কুরআনের সত্যতা ছিলো অনাবিল স্বচ্ছ। অপরদিকে মানব জ্ঞানের পরিধি যতোই বাড়ছে, ততোই প্রকাশিত ও বিকশিত হচ্ছে আল কুরআনের বিস্ময় ও সত্যতা। 4. সার্বজনীন: আল কুরআনের আরেক বিস্ময় হলো এর সার্বজনীনতা। কুরআন বলছে তাকে অবতীর্ণ করা হয়েছে সমগ্র মানবজাতির জন্যে। বিগত দেড় হাজার বছরের ইতিহাস সাক্ষী, বিশ্বের সর্বগোত্র, সর্বজাতি, সর্বধর্ম, সর্বভাষা, সর্ববর্ণ এবং সর্বশ্রেণীর নারী কিংবা নর যে-ই কুরআন শুনেছে, পাঠ করেছে এবং হৃদয়ঙ্গম করেছে, সে-ই কুরআনকে হৃদয় দিয়েছে, এর প্রতি ঈমান এনেছে এবং এটিকে গ্রহণ করেছে জীবন যাপনের গাইড বুক হিসেবে। 5. কুরআন কাঁপিয়ে দেয় পাষাণের হৃদয়: আরব কি অনারব, যে-ই মনোযোগ দিয়ে কুরআন পড়ে, বুঝার চেষ্টা করে কুরআনের বক্তব্য, যতোই হোক পাষাণ হৃদয়, কুরআন কাঁপিয়ে তোলে তার সত্তাকে। তারপর বিগলিত করে দেয় তার হৃদয় মন। উমর থেকে নিয়ে আহমদ দীদাত এবং হাজারো আধুনিক মানুষ এর সাক্ষী। 6. কুরআন শত্রুকে করে দেয় আপন: আল্লাহর রসূলের যারা ছিলো জানের শত্রু, কুরআন শুনে কিংবা কুরআন পড়ে তারা হয়ে যায় তাঁর প্রাণের বন্ধু। উমর, আমর, আকরামা এবং খালিদের (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) ইতিহাস তো আর ইতিহাস থেকে মুছে যায়নি। আজো চলছে সেই ধারা। চলবে চিরকাল। এ এক মহাবিস্ময়। 7. ভাষাবিশারদ মহাপন্ডিতেরা সব কুপোকাত: যারা ধারণা করেছিল, কিংবা শত্রুতার বশে বা বিদ্বেষ বশে বলেছিল, কুরআন স্রষ্টার বাণী নয়। এগুলো কোনো কবির শিখিয়ে দেয়া বুলি, কিংবা জিনেরা শিখিয়ে দেয়, কিংবা কোনো ভাষাবিশারদ রাতে এসে মুখস্ত করিয়ে দেয়, কিংবা সবই ম্যাজিক, কিংবা অতীতের কাহিনী; কুরআন তাদেরকে অনুরূপ একটি কুরআন, কিংবা অন্তত একটি সূরা তৈরি করার চ্যালেঞ্জ প্রদান করে। এ চ্যালেঞ্জের সামনে আরবি ভাষার রথি মহারথি কবি পন্ডিতেরা সবাই কুপোকাত। 8. অবিকৃত: কুরআন যেভাবে অবতীর্ণ হয়েছে, আজো হুবহু সেভাবে বর্তমান রয়েছে। দেড় হাজার বছরে এর একটি অক্ষরও বিকৃত হবার প্রমাণ নেই। প্রয়োজন পড়েনি এর একটি বক্তব্যও সম্পাদনা করার, কিংবা সংস্কার করার। 9. সর্বাধিক পঠিত গ্রন্থ: কুরআন পৃথিবীর সর্বাধিক পঠিত গ্রন্থ। প্রতি মুহূর্তে পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষ কুরআন পাঠ করে। কেউ সালাতে পাঠ করে, কেউ তেলাওয়াত করে, কেউ শিক্ষাদান করে, কেউ অধ্যয়ন করে, কেউ এর দাওয়াত ও প্রচারের কাজ করে, কেউ এর তফসির করে, কেউ গবেষণা করে, কেউ মুখস্ত করে। কুরআনের মতো এতো অধিক পঠিত গ্রন্থ পৃথিবীতে আর নেই। 10. অসংখ্য হাফেযে কুরআন: পৃথিবীতে আল কুরআনই একমাত্র গ্রন্থ যেটিকে প্রতি যুগে হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ, এমনকি কোটি কোটি মানুষ পূর্ণরূপে স্মৃতিপটে ধারণ করেছেন এবং করছেন। এমনকি শিশুরাও। এই দৃষ্টান্ত অনন্য, অনুপম। 11. সর্বাধিক প্রিয় গ্রন্থ: কুরআন বিশ্বের সর্বাধিক মানুষের সবচেয়ে প্রিয় গ্রন্থ। পৃথিবীতে অনেক পপুলার গ্রন্থ আছে। কিন্তু সেটিকে হুবহু অক্ষরে অক্ষরে নিজের স্মৃতিতে ধারণ করে ক’জনে? কোন্ গ্রন্থের উপর এতো বেশি আলোচনা, গবেষণা হয়? কোন্ গ্রন্থ কুরআনের মতো সারা জীবন বার বার পড়া হয়? একমাত্র কুরআনই সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রিয় গ্রন্থ এবং সর্বাধিক প্রিয় গ্রন্থ। 12. সবচেয়ে মর্যাদাবান গ্রন্থ: বিশ্বাসী লোকেরা কুরআনকে যতোবেশি মর্যাদা দেয়, আর কোনো গ্রন্থের প্রেমিক লোকেরা সেই গ্রন্থকে এতোবেশি মর্যাদা দেয়না। পড়া, বুঝা, জানা, মানা, অনুসরণ করা, শিক্ষা দান করা, প্রচার করা, কার্যকর করা এবং এর আলোকে জীবন ও সমাজ গড়ার কাজ করা -এগুলোই হচ্ছে এ গ্রন্থের প্রতি মর্যাদা দেয়ার উপায়। এরকম মর্যাদা এতো বিপুল মানুষ কর্তৃক আর কোনো গ্রন্থকেই দেয়া হয়না। 13. সুসামঞ্জস্যপূর্ণ পুনারাবৃত্ত বক্তব্য: কুরআনে বিভিন্ন তথ্যপূর্ণ অসংখ্য বক্তব্য দেয়া হয়েছে। তেইশ বছর ধরে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। কিন্তু শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এ গ্রন্থে কোনো প্রকার অসামঞ্জস্যপূর্ণ তথ্য, বক্তব্য, মতামত ও নির্দেশনা নেই। এ এক মহা বিস্ময়কর! 14. শাশ্বত ও সংস্কারমুক্ত: কালের প্রেক্ষাপটে প্রাচীন গ্রন্থাবলি সংস্কার ও সম্পাদনা করা জরুরি হয়ে পড়ে। সংশোধন ও সংযোজন করার প্রয়োজন দেখা দেয়। এর একমাত্র ব্যতিক্রম আল কুরআন। আজ পর্যন্ত বিস্ময়কর ভাবে এর ভাষা ও বক্তব্যে কোনো প্রকার সংস্কার, সংযোজনের প্রয়োজন দেখা দেয়নি। 15. শাশ্বত জীবনের অকাট্য ধারণা উপস্থাপক: কুরআন মানব জীবন সম্পর্কে বস্ত্তবাদী ধারণা ভেঙ্গে চূরমার করে দিয়েছে। কুরআন মানব জীবনকে এক অটুট পূর্ণাঙ্গ ও শাশ্বত জীবন হিসেবে পেশ করেছে। কুরআন বলছে, পার্থিব জীবনে মানুষের যে মৃত্যু হয় তা তার জীবনের মৃত্যু নয়, দৈহিক মৃত্যু। এই মৃত্যুর পরে সে আবার দৈহিকভাবে পুনর্জীবন লাভ করবে। কুরআন আরো বলছে, মানুষের এই পার্থিব জীবনই তার পরকালীন জীবনের সাফল্য ও ব্যর্থতার ভিত্তি। কুরআন প্রদত্ত এই ধারণায় বিশ্বাসীরা তাদের পার্থিব জীবনকে পরকালীন সাফল্যের জন্যে নিয়োজিত করে। বিশ্বাসীরা বিস্ময়করভাবে পারলৌকিক সাফল্যের জন্যে ইহলৌকিক স্বার্থকে ত্যাগ করতে সদা প্রস্ত্তত। 16. সব সমস্যার সমাধান: মহাগ্রন্থ আল কুরআন সব সমস্যার সমাধান। গবেষণার পর গবেষণা চালিয়ে এবং গ্রন্থের পর গ্রন্থ রচনা করে মানুষ তাদের যেসব সমস্যার সমাধান করতে পারেনি, এই মহাগ্রন্থ মাত্র দুচারটি বাক্যে সেসব সমস্যার সমাধান পেশ করে দিয়েছে। 17. সৃষ্টি যার বিধান তার: মানুষকে যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনিই মানুষকে আল কুরআন দিয়েছেন জীবন যাপনের ম্যানুয়েল হিসেবে। সুতরাং একমাত্র আল কুরআনই মানুষের জীবন যাপনের সঠিক ব্যবস্থা। কারণ এটা হলো ‘সৃষ্টি যার বিধান তার।’ 18. শান্তির পথ মুক্তির পথ: মানবজাতির শান্তি ও কল্যাণের এবং মুক্তি ও সাফল্যের সত্যিকার ফর্মূলা কেবলমাত্র কুরআনেই রয়েছে। কারণ, এটি মানুষের স্রষ্টা সর্বজ্ঞানী মহান আল্লাহর অনির্বাণ আলো। দুনিয়া ও আখিরাতের সমস্ত সাফল্য এর মধ্যেই রয়েছে নিহিত। কুরআন মহাসত্যের আলোপরম করুণাময় আল্লাহ মানুষের জীবন-দর্শন ও জীবন-যাপন পদ্ধতি হিসেবে নাযিল করেছেন আল কুরআন। এ কুরআনই মহাসত্যের আলো এবং মানুষের শান্তি, মুক্তি ও কল্যাণের একমাত্র গ্যারান্টি। মহান আল্লাহ বলেন: ‘‘আল্লাহর পক্ষ থেকে তোমাদের কাছে এসেছে এক আলো (নবী মুহাম্মদ সা.) এবং একটি সত্য ও সঠিক পথ প্রকাশকারী কিতাব, যার দ্বারা আল্লাহ তাঁর সন্তোষ সন্ধানকারীদের শান্তি ও নিরাপত্তার পথ দেখান এবং নিজের ইচ্ছায় তিনি তাদের বের করে আনেন অন্ধকাররাশি থেকে আলোর দিকে, আর তাদের পরিচালিত করেন সরল -সঠিক পথে।’’ (সূরা ৫ আল মায়িদা : আয়াত ১৫-১৬) ‘‘হে মুহাম্মদ! এটি একটি কিতাব। আমরা এটি তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে করে তুমি মানুষকে অন্ধকাররাশি থেকে নিয়ে আসো আলোতে।’’ (সূরা ১৪ ইবরাহিম : আয়াত ১) কুরআন বুঝা ফরয এবং সহজকিন্তু, যে ব্যক্তি কুরআন জানলোনা, বুঝলোনা, তার কাছে তো আলো আর অন্ধকার দুটোই সমান। সুতরাং আলো দেখতে হলে কুরআন বুঝতে হবে। কুরআন না বুঝলে আলোতে আসার সুযোগ কোথায়? আর কুরআন তো বুঝার জন্যে সহজ করেই নাযিল করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন: ‘‘তারা কি কুরআন নিয়ে চিন্তাভাবনা করেনা? নাকি তাদের অন্তরগুলোতে তালা লাগানো রয়েছে?’’ (সূরা ৪৭ মুহাম্মদ : আয়াত ২৪)‘‘অবশ্যি আমরা এ কুরআন বুঝার জন্যে সহজ করে নাযিল করেছি। অতএব কে আছে এ থেকে উপদেশ গ্রহণ করবে? (সূরা ৫৪ আল কামার : আয়াত ৪০) কুরআন মানা ও অনুসরণ করা অত্যাবশ্যকযে কোনো বাণীর মতোই কুরআন জানা ও বুঝার সাথে সাথে মানাও জরুরি। মূলত মানা, অনুসরণ করা ও বাস্তবায়ন করার জন্যেই নাযিল করা হয়েছে আল কুরআন। আল্লাহ পাক বলেন: ‘‘(হে মুহাম্মদ!) আমরা এ মহাসত্য কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি গোটা মানব সমাজের জন্যে। এখন যে ব্যক্তিই এতে প্রদর্শিত পথের অনুসরণ করবে, তাতে সে নিজেরই কল্যাণ করবে।’’ (সূরা ৩৯ যুমার : আয়াত ৪১) আপনার বিবেক কী বলে?আপনি পুরুষ হোন কিংবা মহিলা, আপনার কাজের জন্যে আপনাকে ব্যক্তিগতভাবেই জবাবদিহি করতে হবে আল্লাহর কাছে। আপনি যে কোনো দৃষ্টিভংগিই পোষণ করুন না কেন, একবার কুরআন পড়ে দেখুন। মুক্ত ও নিরপেক্ষ মনে এ গ্রন্থটিকে অধ্যয়ন করুন। আপনার বিবেক, নিরপেক্ষ মন আর নৈতিক যুক্তি যদি এ মহাগ্রন্থকে সত্য বলে গ্রহণ করে, তবে আসুন, আপনি এ গ্রন্থকে আঁকড়ে ধরুন। বিবেক ও যুক্তিকে সম্মান দিন। আপনার বিবেক যদি এটিকে সত্য ও বাস্তব বলে গ্রহণ করে, তবে কি আপনার বিবেকের বিরুদ্ধে যাওয়া ঠিক হবে? পৃথিবীতে যতো বই পুস্তক ও যতো গ্রন্থই লেখা হয়, সেটা যে কোনো বিষয়েই লেখা হয়ে থাকনা কেন, তা মূলত লেখা হয় অনুসরণ, বাস্তবায়ন ও কার্যকর করার জন্যে। ব্যক্তিগত চিঠি থেকে আরম্ভ করে পত্র-পত্রিকা পর্যন্ত সবকিছু থেকেই মানুষ সংবাদ, তথ্য, তত্ত্ব, উপদেশ, সতর্কতা, কর্মনীতি, কর্মপন্থা ও নির্দেশিকা গ্রহণ করে। কিন্তু কুরআনের ব্যাপারটি? কী আচরণ করা হয় কুরআনের সাথে? আল কুরআন তো মানুষের স্রষ্টা, মালিক ও প্রতিপালক মহান আল্লাহর বাণী। এ বাণীতে তিনি গোটা মানবজাতির জন্যে জীবন যাপনের নির্দেশিকা প্রদান করেছেন। তাই মানুষের কি উচিত নয়, যে কোনো গ্রন্থের চাইতে আল কুরআনকে অধিক গুরুত্ব দেয়া? এটিকে অতীব গুরুত্বপূর্ণ মনে করা? অপরিহার্য বিধান হিসেবে গ্রহণ করে এটি পাঠ করা, বুঝা এবং এর মর্ম উপলব্ধি করা? সেই সাথে জীবনের সকল ক্ষেত্রে আল কুরআনের নির্দেশ পালন ও বাস্তবায়ন করা? কুরআনে আল কুরআনের নামসমূহমহান আল্লাহ আল কুরআন প্রদান করেছেন। কুরআনের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী মহান আল্লাহ নিজেই আল কুরআনে কুরআনকে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য প্রকাশক নামে অভিহিত করেছেন। এখানে কুরআনের ৭২টি নাম উল্লেখ করা হলো। তবে আমরা আমাদের লেখা ‘আল কুরআন আত তাফসির’ গ্রন্থে সূত্রসহ ৯১টি নাম উল্লেখ করেছি। এগুলোর অর্থ ও মর্ম জেনে নিলে কুরআন কী, তা বুঝতে খুবই সহজ হবে।
কুরআনের পরিভাষা
কুরআনের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্দেশিকাকোন্ বিষয়টি কুরআনের কোন্ জায়গায় আছে?অন্তর : কলব দ্রষ্টব্য অনুমতি প্রার্থনা: কারো ঘরে প্রবেশের জন্যে অনুমতি প্রার্থনা ২৪:২৭-২৯। কক্ষে প্রবেশের জন্যে তিন সময় খাদেম এবং বাচ্চাদেরও অনুমতি নিতে হবে ২৪:৫৮-৫৯। অপব্যয় : অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই ১৭:২৬-২৭। অভিবাদন : ইসলামি অভিবাদনের পদ্ধতি ৪:৮৬। অযু : অযুর বিধান সূরা ৫ : আয়াত ৬। অর্থনৈতিক নির্দেশনা : সমস্ত সম্পদের মালিক আল্লাহ ২:২৮৪। ৭:১২৮। ৪২:১২। ৩০:২৮। মানুষ সম্পদের মালিক নয় প্রতিনিধি ৬:১৬৫। ৪৩:৩২। ১৭:৩০। ১৬:৭১। ৩৪:৩৯। ২:২৯। ১৪:৩২-৩৪। ৭:১০। ৫৬:৬৩-৬৪। সম্পদ দুই প্রকার: হালাল ও হারাম ৭:১৫৭। ২:২৭৫। ৪:২৯। ১১:৮৭। সম্পদ উপার্জনের তাকিদ ৬২:১০। ৬৭:১৫। ২:২৯। ৭:১০,৩২। ৫৬:৬৩-৬৪। হালাল (বৈধ) সম্পদ উপার্জনের তাকিদ ৫:৮৭-৮৮। ২:১৬৮। ব্যবসা হালাল ২:২৭৫। ৪:২৯। সুদী উপার্জন নিষিদ্ধ ২:২৭৫। সম্পদ চুরি নিষিদ্ধ ৫:৩৮। আত্মসাত নিষিদ্ধ ৩:১৬১। জুয়া, ভাগ্যগণনা, লটারি ইত্যাদির উপার্জন নিষিদ্ধ ৫:৯০। প্রতারণা, জবর দখল ও ক্ষমতাবলে দখল নিষিদ্ধ ২:১৮৮। এতিমের সম্পদ ভক্ষণ নিষিদ্ধ ৪:১০। দেহ বিক্রয়ের উপার্জন নিষিদ্ধ ২৪:৩৩। ১৭:৩২। হারাম পণ্যের ব্যবসা নিষিদ্ধ ৫:৯০। ওজনে হেরফেরের উপার্জন নিষিদ্ধ ৮৩:১-৩। ঘুষ ও অন্যায় উপার্জন নিষিদ্ধ ৫:৩৩। অপব্যয় নিষেধ ৬:১৪১। ৭:৩১। অপচয় নিষিদ্ধ ১৭:২৬-২৭। অর্থপূজা নিষিদ্ধ ২৮:৫৮। ১০২:১-৩। ১০৪:১-৩। কৃপণতা নিষিদ্ধ ৩:১৮০। ৯:৩৪,৭৬। ৯২:৮। ৪৭:৩৮। ৪:৩৭। ৫৭:২৪। অর্থব্যয়ে মধ্যপন্থা অবলম্বনের নির্দেশ ১৭:২৯। ২৫:৬৭। জনকল্যাণে অর্থদানের নির্দেশ ২৮:৭৭। ২:১৭৭। ৪:৩৬-৩৮। ৭৬:৮-৯। ৭০:২৪-২৫। ২:১৯৫। ২:২৭২। ৩৫:২৯-৩০। অর্থ-সম্পদ আল্লাহর পথে দানের নির্দেশ ২:১৯৫, ২৬১,২৬২,২৬৫। ৮:৬০। ৫৭:১০। অলি : ঈমানদার নেক লোকদের অলি হলেন আল্লাহ ২:১০৭, ২৫৭। ৩:৬৮। ৯:১১৬। ২৯:২২। ৩২:৪। ৪২:৯,৩১। ৪৫:১৯। ৪:৪৫,১২৩। ৬:১৪,১২৭। ৭:৩,১৫৫। ৩৪:৪১। ৭:১৯৬। ১২:১০১। ২৫:১৮। মুমিনদের অলি রসূল এবং মুমিনরা ৫:১৫৫। ৩:২৮। ৪:১৪৪। ৮:৭২। ৯:৭১। কাফিরদের অলি শয়তান ও তাগুত ৭:২৭। ২:৫৭। আল্লাহ ছাড়া কাউকেও অলি বানাবেনা ৭:৩। ৪২:৬। ৪৬:৩২। অলি আল্লাহ : অলি আল্লাহ্ কারা? ৯:৭১। ১০:৬২-৬৪। অসিয়ত : অসিয়তের বিধান ২:১৮০-১৮২। অসিয়তে সাক্ষী : ৫:১০৬-১০৮। অহংকার : অহংকার ঈমানের পথে প্রতিবন্ধক ১৬:২২। ৪৬:১০। ১০:৭৫। ৭:১৪৬। আল্লাহ অহংকারকারীদের পছন্দ করেন না ১৬:২৩। কোনো সৃষ্টির অহংকার করার অধিকার নেই ৭:১৩। অহংকার ও অহংকারকারীর পরিণাম ৭:১৩, ৪০-৪১। ১৬:২৯। ৩৯:৭২। ৪০:৩৫,৭৫-৭৬। ৪৬:২০। ৭৪:২৩-২৯। অহি : আল্লাহ নবীদের সাথে মুখোমুখি কথা বলেননা, অহির মাধ্যমে বলেন ৪২:৫১। অতীত নবীগণের মতোই মুহাম্মদ সা.-এর প্রতি অহি প্রেরিত হয়েছে ৪:১৬৩। ৩৯:৬৫। কুরআন অহি করা হয়েছে ৬:১৯। ১৮:২৭। ২৯:৪৫। ৪৩:৪৩। মুহাম্মদ সা. অহির বাইরে দীনের কোনো নির্দেশনা দেননি ৫৩:৪। ১০:১৫, ১০৯। ২০:১১৪। ৬:৫০, ১০৬। ১৮:১১০। ৩:৪৪। ১২:১০২। ১১:৪৯। আইউব আ. : তাঁর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ৩৮:৪১-৪৪। ২১:৮৩-৮৪। আইন ও বিচার : আল্লাহর আইনে বিচার করো ৫:৪৪,৪৫,৪৮। ৩৮:২৬। ৭:৩। সুবিচার করো ১৬:৯০। ৪:৫৮, ১৩৫। ১৭:৩৩। আইন ও বিধান সমূহ : ২:১৬৮, ১৭২-১৭৩, ১৭৮-২০৩, ২১৯-২৪১, ২৭৫-২৮৩। ৩:২৮, ১০২-১০৫, ১১৮, ১৩০, ১৩৫। ৪:২-২৫, ২৯-৩৫, ৪৩, ৫৮-৫৯, ৬৪-৬৫, ৮০, ৮৩, ৮৫-৮৬, ৮৯-৯৪, ১০১-১০৩, ১২৭-১৩০, ১৩৫, ১৩৭, ১৪৪, ১৭৬। ৫:১-৬, ৩২-৩৩, ৩৮, ৪২, ৪৮-৪৯, ৫১, ৮৭-৯০, ৯৫-৯৬, ১০৬-১০৮। ৬:১০৮, ১১৮-১২১, ১৪৫, ১৫১-১৫২। ৭:৩, ২৯, ৩১-৩৩, ৫৬, ৮৫-৮৬, ১৫৭, ২০৫,। ৮:২০, ২৪, ৪৫-৪৭। ৯:১৭, ২৪, ৩৬, ১১৩, ১১৯, ১২২। ১০:৫৭, ৫৯, ৬১, ১০০, ১০৬। ১১:২, ৬, ৮৪-৮৬, ১১২-১১৪, ১১৭। ১৬:৯০-৯১, ৯৪-৯৫, ৯৮, ১১৪-১১৬, ১২৬। ১৭:২৩-৩৭, ৭৮, ১১০। আখিরাত : কিয়ামত এবং আখিরাতের শাস্তির দৃশ্য ৫৬:৪১-৫৬। ৭৮:১৭-৩০। ৮০:৩৩-৩৭, ৪০-৪২। ৮১:১-১৪। ৮৮:১-৭। আখিরাতের পুরস্কারের দৃশ্য ৫৬:৮-৪০। ৭৬:১২-২২। ৭৮:৩১-৩৬। ৮০:৩৮-৩৯। ৮৩:১৮-২৮। ৮৮:৮-১৬। আদম আ. : আদম আ.-এর ইতিহাস ২:৩০-৩৫। ৭:১১-২৫। ১৫:২৬-৪১। ১৭:৬১-৬৫। আদম মাটির সৃষ্টি ৩:৫৯। ৭:১২। আদম ও হাওয়াকে শয়তানের ধোকা ২:৩৬। ৭:২০-২২। আদমের সাথে শয়তানের সংঘাত ২০:১১৬-১২৩। আদমের ক্ষমা প্রার্থনা ও ক্ষমালাভ ২:৩৭। ৭:২৩। ২০:১২২। জ্ঞানী আদম ২:৩১-৩৩। আদমের সাথে শয়তানের শত্রুতা ও সংঘাতের ইতিহাস ২:৩৪-৩৯। ৭:১১-২৫। ২০:১১৬-১২৩। পৃথিবীতে আসার সময় আল্লাহর নির্দেশাবলি ২:৩৮-৩৯। আনুগত্য : আনুগত্য করতে হবে কার ও কিভাবে? ৪:৫৯, ৬৪-৬৫, ৬৯,৮০। ৮:২০-২৪। আবু লাহাব : আবু লাহাব আগুনে জ্বলবে সূরা ১১১। আমানত : আমানত হকদারকে পৌঁছে দাও ৪:৫৮। আমল : জান্নাত লাভের শর্ত হলো ঈমানের সাথে আমলে সালেহ্ ২:২৫, ৮২, ২৭৭। ৩:৫৭। ৪:৫৭, ১২২, ১৭৩। ৫:৯। ১০:৯। ১১:২৩। ১৩:২৯। ১৮:১০৭। ২২:১৪, ২৩, ৫০, ৫৬। ২৯:৯, ৫৮। ৩:১৫। ৩১:৮। ৩২:১৯। ৪১:৮। ৪২:২২। ৪৫:৩০। ৪৭:১২। ৮৫:১১। ৯৮:৭। ধ্বংস থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় আমলে সালেহ ১০৩:৩। আমলে সালেহ্ আলোকিত জীবন লাভের উপায় ৬৫:১১। আমলে সালেহ্ ক্ষমা লাভের শর্ত ৪৮:২৯। ২৯:৭। আমলে সালেহ করলে আল্লাহ রাষ্ট্র ক্ষমতা দান করেন ২৪:৫৫। যারা আমলে সালেহ করে তারা সন্ত্রাসী নয় ৩৮:২৮। আমল ওজন করা হবে ৭:৮-৯। ১০১:৬-৯। ১৮:১০৫। ২১:৪৭। ২৩:১০২-১০৩। আমলনামা : আমলনামা কেমন রেকর্ড ১৮:৪৯। আমলনামা সত্য ও বাস্তব রেকর্ড ২৩:৬২। অণুপরিমাণ আমলও দেখা যাবে ৯৯:৭-৮। আমলনামা সত্য কথা বলবে ৪৫:২৯। আমলনামা ডান হাতে দেয়া হলে সফল ৮৪:৮। আল্লাহ্ : আল্লাহ্ ছাড়া কোনো ইলাহ্ নেই ৩:১৮। আল্লাহর সন্তান নেই ৫:১৭-১৮। আল্লাহর গুণাবলি এবং মানুষের প্রতি তাঁর অনুগ্রহরাজি ৬:৯৫-১০৫। ১৩:২-৪। ১৪:৩২-৩৪। ১৬:৪-২১, ৭৮-৮৩। ৩০:১৭-৩০, ৪৬-৫৪। আল্লাহকে যিকির করার পদ্ধতি ৭:২০৫। মহাকাশ ও পৃথিবীর সবাই ও সবকিছু তাঁকে সাজদা করে: ১৬:৪৯-৫০। ১৭:৪৪। আল্লাহর গুণাবলি সীমাহীন ১৮:১০৯। আল্লাহ এক ১১২:১-২। আল্লাহর একত্বের যুক্তি ২৭:৫৯-৭৫। পাঁচটি বিষয়ের জ্ঞান কেবল আল্লাহর কাছে ৩১:৩৪। মানুষের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ সীমাহীন ৩১:২৭-৩৩। ৭৮:৬-১৬। ৫৬:৫৭-৯৬। আল্লাহর কোনো আত্মীয় এবং সমকক্ষ নেই ১১২ : ৩-৪। আল্লাহর কোনো উপমা নেই ৩০:২৭। ৪২:১১-১২। আল্লাহ্ই ইহ্কাল এবং পরকালের মালিক ৫৩:২৫। আল্লাহর কিতাব : মুমিনরা আল্লাহর সব কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে ২:২৮৫, ৪। ৪:১৩৬। আল্লাহর কিতাব নাযিলের উদ্দেশ্য ২:২১৩। ৩:৩-৪। ৫৭:২৫। কিতাব আংশিক নয়, পূর্ণ মানতে হবে ২:৮৫। কিতাবের প্রতি ঈমান রাখে কারা ২:২২১। আল্লাহর কিতাব গোপন করার পরিণতি ২:১৫৯, ১৭৪। আল্লাহর সাহায্য : মুমিনদের সাহায্য করা আল্লাহর দায়িত্ব ৩০:৪৭। আল্লাহ অবশ্যি প্রকৃত মুমিনদের সাহায্য করেন ৪০:৫১। আল্লাহকে সাহায্য করলে তিনিও সাহায্য করবেন ৪৭:৭। ২২:৪০। আল্লাহর সাহায্য কখন আসবে ২:২১৪। তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও ৬১:১৪। আল্লাহর সাহায্য মুমিনদের প্রিয় ৬১:১৩। আরশ : মহান আরশের মালিক আল্লাহ ৯:১২৯। ২১:২২। ২৩:৮৬-৮৭। ৪০:১৫। ৮৫:১৫। আল্লাহ আরশের উপর সমাসীন ২৫:৫৯। ৭:৫৪। ১০:৩। ২০:৫। ৫৭:৪। মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহর আরশ ছিলো পানির উপর ১১:৭। কিয়ামতের দিন আটজন ফেরেশতা আল্লাহর আরশ বহন করবে ৬৯:১৭। আসহাবুল কাহাফ : প্রকৃত ঘটনাবলি ১৮:৯-২৭ আহযাব যুদ্ধ : এ যুদ্ধের পর্যালোচনা ৩৩:৯-২৫। আয়াত : আয়াতুল কুরসি ২:২৫৫। ইউনুস আ. : ইউনুস আ.-এর ঘটনাবলি ২১:৮৭-৮৮। ৩৭:১৩৯-১৪৮। মাছের পেটে ইউনুস আ. ৩৭:১৪২-১৪৬। ২১:৮৭। মাছের পেটে ইউনুস আ.-এর প্রার্থনা ৬৮:৪৮। ২১:৮৭-৮৮। ইউনুসের কওম যখন ঈমান আনে ১০:৯৮। ইউসুফ : ইউসুফ আ.-এর ইতিহাস ১২:৩-১০৪ ইকামতে দীন : দীন কায়েম করো ৪২:১৩। দীন বিজয়ী করার জন্যে আল্লাহ তার রসূলকে পাঠিয়েছেন ৯:৩৩। ৪৮:২৮। ৬১:৯। দীন কায়েমের অর্থ ৩:১০৩, ১০৪, ১১০, ১১৩-১১৪। ২:১৪৩, ১৫১, ১৫৯-১৬০, ১৭৭। ২২:৪১। ৫৭:২৫। ইদ্দত : তালাক প্রাপ্তার ইদ্দতকাল ২:২২৮। স্বামীর মৃত্যুর পর ইদ্দতকাল ২:২৩৪। মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া নারীর ইদ্দতকাল ৬৫:৪। মাসিক শুরু হয়নি এমন নারীর ইদ্দতকাল ৬৫:৪। গর্ভবতীর ইদ্দতকাল ৬৫:৪। ইদরিস আ. : তাঁর উচ্চ মর্যাদা ১৯:৫৬-৫৭। ২১:৮৫-৮৬। ইনজিল : ইনজিল নাযিল করা হয় মানুষকে হিদায়াতের উদ্দেশ্যে ৩:৩-৪। ৫:৪৬। ইনজিল দেয়া হয়েছিল ঈসা আ.-কে ৫৮:২৭। ইনজিল ও তাওরাতে মুহাম্মদ সা.- এর উল্লেখ ছিলো ৭:১৫৭। ৬১:৬। ইনজিলে মুহাম্মদ সা.-এর সাথিদের উপমা ৪৮:২৯। ইনজিল, তাওরাত ও কুরআনে মুমিনদের একই গুণাবলী উল্লেখ ৯:১১১। ইফ্কের ঘটনা : উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রা.-এর প্রতি অপবাদ আরোপের ঘটনা ২৪:১১-২৬। ইবাদত : মানুষ সৃষ্টি করা হয়েছে আল্লাহর ইবাদতের জন্যে ৫১:৫৬। এক আল্লাহর ইবাদতই ‘সিরাতুল মুস্তাকিম’ ৩৬:৬০-৬১। ইবাদত করতে হবে শুধুমাত্র আল্লাহর ১:৪। ২:২১। ৩:৬৪। ৪:৩৬। ৫:৭৬। ৬:১০২। ৭:৫৯, ৬৫, ৮৫। ৯:৩১। ২১:৯২। ২৩:২৩, ৩২। ৪৬:২১। ৫৩:৬২। ৯৮:৫। ইবরাহিম আ. : ইবরাহিম কিভাবে সত্যে উপনীত হন ৬:৭৪-৮৪। তাঁর পিতা ও জাতির সাথে বিরোধের কারণ ১৯:৪১-৫০। ২১:৫১-৭৩। ২৬:৬৯-৮৯। তাঁর কাছে ফেরেশতার আগমন ও সুসংবাদ দান ১৫:৫১-৬০। মক্কা নগরীতে বসতি স্থাপনের সূচনা ১৪:২৫-৪১। ইবরাহিম আ.-এর ইতিহাস ৩৭:৮৩-১১৩। ইবলিস : ইবলিস আদম আ.-কে সাজদা করতে অস্বীকার করে ২:৩৪। ৭:১১। ২০:১১৬। ১৫:৩১-৩২। ১৭:৬১। ১৮:৫০। ইবলিস অহংকার করে আল্লাহর অবাধ্য হয় ২:৩৪। ১৫:৩২। ৩৮:৭৪-৭৫। মানুষের উপর জোর খাটানোর শক্তি ইবলিসের নেই ৩৪:২১। ইলম (জ্ঞান) : জ্ঞানের উৎস মহান আল্লাহ ৪৬:২৩। ৬৭:২৬। আল্লাহ সর্বজ্ঞানী ৫৯:২২। ৬৫:১২। ৭:৮৯। ৯:৭৮। ৬:৮০। ২:২৬৮। ২৭:৬। জ্ঞান ও মেধা আল্লাহ প্রদত্ত ২:২৬৮-৬৯। ৯৬:৫। মানুষের ইলম সীমিত ১৭:৮৫। জ্ঞানীরা আর অজ্ঞরা সমান নয় ৩৯:৯। জ্ঞানীরা উচ্চ মর্যাদার অধিকারী ৫৮:১১। জ্ঞানীরা আল্লাহভীরু হয় ৩৫:২৮। জ্ঞানীরা ন্যায়বান হয় ৩:১৮। জ্ঞানীরা শুভ পরিণতির কথা ভাবে ২৮:৮০। জ্ঞানীরাই বিজ্ঞানী হয় ২৭:৪০। জ্ঞানীরা সত্য উপলব্ধি করে ২৯:৪৯। শাসকদের জ্ঞান থাকতে হবে ২:২৪৭। যে বিষয়ের জ্ঞান নেই তা সমর্থন করোনা ১৭:৩৬। জ্ঞান বৃদ্ধির দোয়া ২০:১১৪। জ্ঞানীরাই ঈমান আনে ৩:৭-৯। জ্ঞানীদের থেকে জ্ঞানার্জন করো ১৬:৪৩। ইলাহ : আল্লাহ্ই একমাত্র ইলাহ এবং তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ্ নেই, তাঁর কোনো শরিক নেই ২:১৬৩, ২৫৫। ৩:২, ৬, ১৮, ৬২। ৪:১৭১। ৫:৭৩। ৬:১৯, ১০২, ১০৬। ৭:৫৯, ৬৫, ৭৩, ৮৫, ১৫৮। ৯:৩১। ১১:১৪, ৫০, ৬১, ৮৪। ২০:৮, ১৪, ৯৮। ২১:২৫, ২৯, ৮৭, ১০৮। ২৩:৯১, ১১৬। ইসলাম : ইসলাম আল্লাহর দীন ৩:১৯। ৫:৩। ইসলাম ছাড়া অন্য দীন গ্রহণযোগ্য নয় ৩:৮৫। ৬১:৭। ইসলাম গ্রহণের জন্যে প্রয়োজন উন্মুক্ত হৃদয় ৬:১২৫। ৩৯:২২। ইসলাম মানে আত্মসমর্পণ ২:১১২। ৩:৮৩। ৪:১২৫। ৩৭:১০৩। ২:১৩১। ৩:২০। ৪০: ৬৬। ১৬:৮১। ৩১:২২। ৩৯:৪৫। ইসলামে নারীর মর্যাদা : ২:৮৩, ২২৮, ২৩১, ২৩২, ২৩৩, ২৩৬, ২৩৭, ২৪০, ২৪১, ৪:১, ৪, ৭, ১১, ১৯-২০, ২২-২৫, ৩২, ৩৪, ৩৫। ৩৩:২৯, ৩১-৩৫, ৫৩,৫৮,৫৯। ৪০:৪০। ৬৬:১১-১২। ৯:৭১। ইসলামি সমাজ: ইসলামি সমাজের আদর্শ রীতিনীতি ৪৯:১১-১২। কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ আদর্শিক ও সামাজিক নীতিমালা: ১৭:২২-৪০ ইসলামি রাষ্ট্র : ইসলামি রাষ্ট্রের কর্মসূচি ২২:৪১। ৫৭:২৫। ইসহাক আলাইহিস সালাম : কুরআনে তাঁর উল্লেখ,তাঁর জীবনাদর্শ ও চরিত্র বৈশিষ্ট্য ১২:৬, ৩৭-৩৮। ১৪:৩৯-৪০। ২১:৭২। ৩৮:৪৫-৪৮। ৩৭:১১২-১১৩। ৫১:২৮। ইহ্রাম : ইহ্রাম অবস্থায় শিকার ও জীব হত্যার বিধান ৫:৯৫-৯৬। ইহ্সান : ইহ্সান করার নির্দেশ ১৬:৯০। ২:১৯৫। ২৮:৭৭। ৫৫:৬০। যাদের প্রতি সর্বাধিক ইহ্সান করতে হবে ৪:৩৬-৪০। ১৭:২৩। ৪৬:১৫। ইয়াকুব আ. : তাঁর ইতিহাস, পরিবার ও আদর্শ ২:১৩২-১৪০। ৩:১৮৪। ৪:১৬৩। ৬:৮৪। ১১:৭১। ১২:৩-১০৪। ১৯:৬। ইয়াজুজ মা’জুজ : কিয়ামতের আগে তাদের আবির্ভাব ঘটবে ২১:৯৬-৯৭। ইয়াহ্ইয়া আ. : কুরআনে তাঁর জন্ম ও গুণাবলির উল্লেখ ১৯:১-১৫। ২১:৮৯-৯০। ৩:৩৯। ঈমান : ঈমানের বিষয়বস্তু ২:৩-৫, ১৭৭, ২৮৫। ৪:১৩৬-১৩৭। ঈমানের পার্থিব সুফল ৭:৯৬। ঈমানের পরীক্ষা দিতে হবে ২:২১৪, ২৯:২-১৩। ঈমানের ভিত্তিতে চললে সন্তানরা পিতা-মাতার সাথে জান্নাতে থাকবে ৫২:২১, ১৩:২৩। ঈমান ও আমলে সালেহ্র শুভ পরিণাম ৪:১২২-১২৫। ঈসা আ. : তাঁকে হত্যাও করা হয়নি ক্রশবিদ্ধও করা হয়নি ৪:১৫৭। আল্লাহ্ তাঁকে উঠিয়ে নিয়েছেন ৪:১৫৮। ঈসার প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ৫:১১০-১১৮। জন্ম বৃত্তান্ত ও নবুয়্যতি জীবন ৩:৪৮-৬২। ১৯:১৬-৩৭। উপদেশ ১৯:৩৬। উসিলা : ভ্রান্ত উসিলা ১৭:৫৬-৫৭। সঠিক উসিলা আল্লাহর ভয় এবং আল্লাহর পথে জিহাদ ৫:৩৫। এতিম : তাদের অধিকার এবং তাদের প্রতি কর্তব্য ৪:২-৬, ৮-১০, ১২৭। ১৭:৩৪। ৮৯:১৮। ১০৭-২। ওযায়ের : কুরআনে তাঁর উল্লেখ ৯:৩০। ওয়ারিশি : ওয়ারিশি কারা পাবে ৪:৭। কে কতটুকু পাবে ৪:১১-১৪, ১৭৬। কদর : কদর রাতের মর্যাদা, সূরা ৯৭। কবি : মন্দ কবি, ভালো কবি ২৬:২২৪-২২৭। কলব (অন্তর, হৃদয়) : কলবে সালিম (বিশুদ্ধ প্রশান্ত হৃদয়) ২৬:৮৯, ৩৭:৮৪। কঠোর হৃদয় ৩:১৫৯, ৩৯:২২, ২২:৫৩, ২:৭৪, ৬:৪৩, ৫৭:১৬। বিনয়ী হৃদয় ৫০:৩৩। কুরআন বুঝবে সে, যার কলব (হৃদয়) আছে ৫০:৩৭। অপরাধী অন্তর ২:২৮৩। ঈমানের উপর অটল হৃদয় ১৬:১০৬। গাফিল হৃদয় ১৮:২৮। রোগাক্রান্ত অন্তর ২:১০। ৩৩:৩২। ৫:৫২। ৯:১২৫। ২২:৫৩। ৩৩:৬০। ৭৪:৩১। হিদায়াতলাভকারী হৃদয় ৬৪:১১। হৃদয় প্রশান্তি লাভ করে কিভাবে? ১৩:২৮। ৩:১২৬। ৮:১০। অন্তরের তাকওয়া ২২:৩২। অন্তরের অন্ধতা ২২:৪৬। তালাবদ্ধ অন্তর কুরআন বুঝেনা ৪৭:২৪। মুমিনদের অন্তরে আল্লাহ প্রশান্তি নাযিল করেন ৪৮:৪। অন্তরের সৌন্দর্য হলো ঈমান ৪৯:৭। ৫৮:২২। অন্তরের বক্রতা ৩:৭,৮। ৬১:৫। মৌখিক ঈমান, অন্তরের ঈমান ৫:৪১। আল্লাহর স্মরণে মুমিনদের হৃদয় কেঁপে উঠে ৮:২। ২২:৩৫। ৫৭:১৬। কলেমা : কলেমা তাইয়েবা ও কলেমা খবিছার উপমা ১৪:২৪-২৭। কাবা : কাবার চারপাশ হারাম (মর্যাদাপূর্ণ) ও নিরাপদ ২৯:৬৭। কাবা আক্রমণের ঘটনা সূরা ১০৫। কাফ্ফারা : ভুল বশত মুমিন হত্যার কাফ্ফারা ৪:৯২। কাফ্ফারা হিসেবে সাদাকা ৫:৪৫। ইহরাম অবস্থায় শিকার করার কাফ্ফারা ৫:৯৫। যিহারের কাফ্ফারা ৫৮:৩-৪। কারূণ : অহংকার তাকে এবং তার সম্পদকে দাবিয়ে দিলো: ২৮:৭৬-৮২। ২৯:৩৯। কিবলা : মসজিদুল হারাম মুসলিমদের কিবলা ২:১১৪, ১৪৯,১৫০। মুসলিমদের কিবলা কা’বা-মসজিদুল হারাম ২:১৪৪। ১৫০। কিয়ামত : কিয়ামত কখন অনুষ্ঠিত হবে? ৭:১৮৭। কিয়ামতের দৃশ্য ৫৬:১-৭। কিসাস : কিসাসের বিধান ২:১৭৮-১৭৯। কুকুর : কুকুরের চরিত্র ৭:১৭৬। পাহারাদার কুকুর ১৮:১৮। শিকারী কুকুর ৫:৪। কুরআন : কুরআন নাযিল হয়েছে জীবন্ত লোকদের সতর্ক করার উদ্দেশ্যে: ৩৬:৬৯-৭০। কুরআনের বৈশিষ্ট্য ৩৯:২৩, ২৭-২৮। কুরআন নাযিল হয়েছে সমগ্র মানবজাতির জন্যে ৩৯:৪১। কুরআনের অনুসরণ করো ৩৯:৫৫-৫৯। কুরআন প্রচারে কাফিররা বাধা দেয় ৪১:২৬-২৮। বিশ্ববাসীর কাছে কুরআনের সত্যতা ক্রমেই স্পষ্ট হবে ৪১:৫৩। কুরআন কেন আরবি ভাষায় নাযিল করা হয়েছে? ১৪:৪। ৪১:৪৪। ৪২:৭৪৩:৩। ৪৪:৫৮। কুরআন উম্মুল কিতাবে সংরক্ষিত আছে ৪৩:৪। কুরআন নাযিলের রাতের মর্যাদা ৪৪:২-৫। ৯৭:১-৫। কুরআন বুঝার ও মানার জন্যে সহজ ৪৪:৫৮। ৫৪:১৭, ২২, ৩২, ৪০। কুরআন সঠিক পথের দিশারি ৪৫:১১, ২০। কুরআন ম্যাজিকও নয়, নবীর রচিত ও নয় ৪৬:৭-৯। কুরআন নিয়ে চিন্তা গবেষণা করো ৪৭:২৪। কুরআনের তিলাওয়াত ঈমান বৃদ্ধি করে ৮:২। কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও ৫০:৪৫। তারতিলের সাথে কুরআন পাঠ করো ৭৩:৪। সর্বপ্রথম অবতীর্ণ পাঁচ আয়াত ৯৬:১-৫। সর্বশেষ অবতীর্ণ আয়াত ২:২৮১। কুরআন নাযিলের রাতের মর্যাদা সূরা ৯৭। কুরআন অনুধাবন করা ৪:৮২। আয়াত দুই প্রকার ৩:৭। কাদের জন্যে এবং কী উদ্দেশ্যে নাযিল করা হয়েছে? ২:১৮৫। কুরআন গোপন করার মন্দ পরিণতি ২:১৪০, ১৫৯-১৬০। কুরআন কেমন কিতাব? ৬:৯২। ২০:২-৮। ‘তোমরা এর অনুসরণ করো’ ৬:১৫৫-১৫৭। কুরআন নাযিলের উদ্দেশ্য ৪:১০৫। ৬:২-৩। ১৪:১। ১৬:৬৪। কুরআন পাঠের আদব ৭:২০৪। ১৬:৯৮। এটি রচনা করার ক্ষমতা আল্লাহ্ ছাড়া কারো নেই ৯:৩৭-৪০। ১১:১৩-১৪। কুরআন (আয্ যিকর) হিফাযত করার দায়িত্ব আল্লাহর ১৫:৯। কুরআন মুমিনদের জন্যে শেফা ও রহমত ১৭:৮২। কুরআন সঠিক পথ দেখায় ১৭:৯। কুরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ১৭:৮৮-৮৯। কুরআন আস্তে আস্তে নাযিলের কারণ ১৭:১০৬-১০৭। কুরআনকে কেন সহজ করা হয়েছে? ১৯:৯৭। এক কল্যাণময় কিতাব ২১:৫০। কুরআন পরিত্যাগকারীদের বিরুদ্ধে কিয়ামতের দিন রসূলের অভিযোগ ২৫:৩০। কুরআন একবারে নাযিল হয়নি কেন? ২৫:৩২-৩৩। কুরআনের সত্যতার যৌক্তিকতা প্রমাণ ২৬:১৯৬-২০১, ২১০-২১২। ২৭:৬। ২৯:৪৭-৫১। কুরআনে সবকিছুর দৃষ্টান্ত দেয়া হয়েছে ৩০:৫৮। খতমে নবুয়্যত : মুহাম্মদ সা. শেষ নবী ৩৩:৪০। ক্ষতিগ্রস্ত : আমলের দিক থেকে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত লোক কারা? ১৮:১০৩-১০৬। গণীমত : গণীমতের মাল কারা পাবে? ৮:৪১। গীবত : গীবত নিষিদ্ধ ৪৯:১২ গুনাহ্ : কবিরা গুনাহ্ বর্জন করতে পারলে সগিরা গুনাহ্ মাফ ৪: ৩১। ৫৩:৩২। গুনাহ্ ক্ষমা লাভের উপায় ৪:১১০-১১২। ২:২৫। গোপন পরামর্শ: ৫৮:৭-১০। গোসল : গোসল ও অযু ফরয হলে পানির বিকল্প তাইয়াম্মুম ৪:৪৩। ৫:৬। ঘুষ : ঘুষ নিষিদ্ধ ২:১৮৮। জান্নাত ও জাহান্নাম : জান্নাতি লোকদের গুনাবলি ৩:১৩২-১৩৬। ২৩:১-১১। ২৫:৬৩-৭৬। ৭৬:৫-১২। ৭০:২২-৩৫। ৩৩:৩৫। জান্নাতের বিশালত্ব এবং উত্তরাধিকারী ৫৭:২১। জান্নাত ও জাহান্নামে কারা যাবে ৭৯:৩৭-৪১। জান্নাত ও জাহান্নামের পার্থক্য ৪৭:১৫। জান্নাতে যেতে হলে পরীক্ষা দিতে হবে ২:২১৪। জিন : একদল জিন নবীর কাছে কুরআন শুনে তাদের জাতির কাছে গিয়ে দাওয়াত দিয়েছিল ৪৬:২৯-৩১। ৭২:১-১৫। জিনা : জিনার প্রাথমিক বিধান ৪:১৫-১৬। জিনার দন্ড (অবিবাহিতদের) ২৪:২-৩। জিনার অপবাদ আরোপকারীর শাস্তি ২৪:৪। স্বামী স্ত্রী পরস্পরের বিরুদ্ধে জিনার অভিযোগ উত্থাপন করলে তার বিধান ২৪:৬-৯। জিবরিল : জিবরিল সম্মানিত ও বিশ্বস্ত বার্তাবাহক ৬৯:৪০। ৮১:১৯-২১। জিবরিলের অন্যান্য নাম রূহ, রূহুল কুদ্দুস এবং রূহুল আমিন ৭৮:৩৮। ২:৮৭,২৫৩। ৭৯:৪। ৫:১১০। ১৬:২, ১০২। ২৬:১৯৩। ৪০:১৫। ৭০:৪। জিবরিলের গুণাবলি ৫৩:৫-৬। জিবরিল কুরআন বহন করে এনেছেন ২:৯৭। ১৬:১০২। জিবরিল রসুল সা.-এর নিকটবর্তী হন ৫৩:৭-১৪। রসূল জিবরিলকে তার আসল আকৃতিতে দেখেছেন ৮১:২৩। ৫৩:১৩-১৪। জিহাদ : জিহাদের গুরুত্ব ও মর্যাদা ৯:১৯-২৪। জীবন : জীবন সম্পর্কে কালবাদীদের ভ্রান্ত ধারণা ৪৫:২৪। জীবনের উপমা ৫৭:২০। ১৮:৪৫-৪৬। জীবন সম্পর্কে কাফিরদের ধারণা ২৩:৩৩-৪১। জীবিকা : জীবিকা ও জীবনোপকরণ আল্লাহ্ কাউকে বেশি এবং কাউকেও কম দিয়েছেন এবং তার কারণ ৪৩:৩২। জুমা : জুমার সালাত আদায়ের নির্দেশ ৬:৯-১০। জুলকিফল আ. : ২১:৮৫। ৩৮:৪৮। জুয়া : জুয়া সম্পর্কে প্রাথমিক নির্দেশ ২:২১৯। জুয়াকে হারাম ঘোষণা ৫:৯০। জুয়া হারাম করার কারণ ৫:৯১। জোড়া : আল্লাহ্ সবকিছু জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছেন ৩৬:৩৬। ৪৩:১২। ৫১:৪৯। ৫৩:৪৫। ১৩:৩। ২০:৫৩। জ্ঞান : প্রকৃত জ্ঞান আল্লাহর কাছে ৪৬:২৩। তাওয়াক্কুল : আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করা ঈমানের দাবি ৮:২। ১০:৮৪। ২৫:৫৮। ৩৩:৪৮। ৪২: ৩৬। যে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহ্ই তাঁর জন্যে যথেষ্ট ৬৫:৩। তাওয়াক্কুলের সুফল ৭:৮৯। ৮:৬৬। ১০:৭১। ১১:৮৮, ১২৩। ১৩:৩০। ৯:৫১, ১২৯। ১৬:৯৮-৯৯। ৩৯:৩৮। ৪০:২৮, ৪৪, ৫৫। ৪১:৩৬। তাওবা : আল্লাহ্ তাঁর বান্দাদের তাওবা কবুল করেন এবং অনুগ্রহ বাড়িয়ে দেন ৯:১০৪। ৪২:২৫-২৬। তাওবার নিয়ম: ৪:১৭-১৮। ৬৬:৮। ২:১৬০। তাকওয়া : তাকওয়ার সুফল ৮:২৯। ৬৫:২-৫। ৭৮:৩১। তাযকিয়ায়ে নাফ্স (আত্মশুদ্ধি): ৮৭:১৪। ৯১:৯-১০। ২:১২৯। তালাক সংক্রান্ত বিধান: তালাক, ইদ্দত, তালাকের ধরন ২:২২৭-২৩২। তালাক প্রাপ্তার ইদ্দত ৬৫:৪। যাদের স্বামী মারা যায় তাদের ইদ্দতকাল ২:২৩৪। স্পর্শের আগেই তালাক দিলে তার বিধান ২:২৩৬-২৩৭। তালাক প্রাপ্তার খোরপোষ ২:২৪১। যে তালাক প্রাপ্তার ইদ্দত নেই ৩৩:৪৯। তালাক দেয়ার পদ্ধতি ৬৫:১-২। তালাক প্রাপ্তার আবাস ও খোরপোষ ৬৫:৬-৭। তায়াম্মুম : তায়াম্মুমের বিধান ৪:৪৩। ৫:৬। দন্ড : হত্যার দন্ড ২:১৭৮-৭৯। অঙ্গহানি ও আহত করার দন্ড ৫:৪৫। আল্লাহ ও রসূলের (বিধানের) বিরুদ্ধে যুদ্ধকারীদের দন্ড ৫:৩৩। দেশে বিশৃংখলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারীদের দন্ড ৫:৩৩। ব্যভিচারী ও ব্যভিচারিণীর দন্ড (অবিবাহিত হলে) ২৪:২-৩। চুরির দন্ড ৫:৩৮-৩৯। দাউদ ও সুলাইমান : তাঁদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ৩৪:১০-১৪। ৩৮:১৭-৪০। দাওয়াত : দাওয়াতের পদ্ধতি ১৬:১২৫-১২৮। দাওয়াত দানকারীর বৈশিষ্ট্য ৩৩:৪৫-৪৮। ৪১:৩৩-৩৬। দান : দান লাভের হকদার কারা ২:২১৫। ৪:৩৬। আল্লাহর পথে দানের মর্যাদা ২:১৭৭। ৫৭:১০-১১, ১৮। ৬৪:১৭-১৮। দানের মর্যাদা ও দানের হিফাযত ২:২৬১-২৭৪। ৪:৩৬-৪০। দাম্পত্য জীবন : পুরুষ হবে কর্তা ৪:৩৪। স্ত্রী অবাধ্য হলে করণীয় ৪:৩৪। দাম্পত্য কলহ দেখা দিলে করণীয় ৪:৩৫। স্ত্রী কর্তৃক স্বামীর সাথে আপোস করা ৪:১২৮। একাধিক স্ত্রী থাকলে কাউকেও ঝুলিয়ে রাখা এবং কারো দিকে পুরোপুরি ঝুঁকে পড়া যাবেনা ৪:১২৯। স্বামী স্ত্রীর মিলনের নিয়ম পদ্ধতি ২:২২২-২২৩। ঈলা, ঈলার বিধান ২:২২৬। যিহারের বিধান ৫৮:১-৪। দুধপান: বাচ্চাদের বুকের দুধ পান করানোর বিধান ২:২৩৩। ৪৬:১৫-১৭। ৬৫:০৬-০৭। দুনিয়া ও আখিরাত : তুলনা ২৯:৬৪। দীন : সব নবীর দীন ছিলো একটাই ৪২:১৩। দীন-এর মধ্যে মতভেদ সৃষ্টি করা নিষেধ ৪২:১৩-১৪। দীন পাঠানোর উদ্দেশ্য ৬১:৯। ৪২:১৩। ইসলামই একমাত্র দীন ৩:১৯। ২:২৩৩। ৪৬:১৫-১৭। দোয়া : দোয়ার পদ্ধতি ৭:৫৫-৫৬। আল্লাহ দোয়ায় সাড়া দেন ৪০:৬০। ২:১৮৬। ৩:৩৮। ১৪:৩৯। নফস: নফসে লাওয়ামাহ ৭৫:২। নফসে আম্মারা ১২:৫৩। নফসে মুতমায়িন্নাহ ৮৯:২৭-৩০। নারী : জাহেলি যুগের নারীর অমর্যাদা ১৬:৫৮-৫৯। ৪৩:১৭। ৮১:৮-৯। নেকি : নেকি অর্জনের পথ ২:১৭৭। প্রতিটি নেকির জন্যে দশগুণ পাওয়া যাবে ৬:১৬০। নেতা : নেতার পাথেয় ৮:৬৪। আদর্শ নেতার গুণাবলি: ৯:১২৭-১২৮। ২৬:২১৩-২২০। ২৭:৯১-৯২। জাগতিক নেতার নেতৃত্বে মানুষের হাশর হবে ১৭:৭১। নাসারা (খৃষ্টান) : ঈসা আ.-এর অনুসারীরা ছিলেন মুসলিম এবং আনসারুল্লাহ (আল্লাহর সাহায্যকারী) ৩:৫২। পরবর্তীতে তারা নাসারা হয় ২:১৩৫। ৫:১৪। তাদের ত্রীত্ববাদ শিরক এবং কুফুরি ৫:৭৩। আল্লাহর একত্বের বিশ্বাস থেকে তাদের বিচ্যুতি ৯:৩০-৩১। তাদের পাদ্রীরা বৈরাগ্যবাদ আবিষ্কার করে ৫৭:২৭। ঈসা আ. তাদেরকে কী দাওয়াত দিয়েছিলেন ৩:৫১। ১৯:৩৬। ৪৩:৬৪। ৫:১১৭। প্রথমদিকে তাদের মধ্যে ঈমানদার লোকও ছিলেন ৫:২৭। মুমিনদের সাথে খৃষ্টানদের সৎ লোকদের আচরণ ৫:৮২। নূহ আ. : নূহ আ. এর দাওয়াত ও তাঁর কওমের আচরণ : ৭:৫৯-৬৪। ১০:৭১-৭৩। ১১:২৫-৪৯। ২৩:২৩-৩০। ২৬:১০৫-১২২। ৭১:১-২৮। নৈতিক চরিত্র : মুমিনদের প্রশংসনীয় গুণাবলী ২:১৭৭, ১০৯-১১০। ৯:১১-১২, ৭১। ১৩:২০-২৪। ১৬:৯০। ১৮:২৩-২৪। ২০:৮১-৮২। ২৩:১-১০, ৫৭-৬১। ২৫:৬৩-৭৬। ৩৩:৩৫। ২৮:১৭, ৫৪-৫৫, ৭৭, ৮৩-৮৪। ২৯:৭, ৪৫, ৫৬-৫৯। ৭০:২৩-৩৫। ৭৯:৪০-৪১। ৯১:৯। ৭৩:৭-১১। ৭৪:২-৭। ৭৬:৭-১২। ৮৯:২৭। ৯০:১০-১৮। ৮৭:১৪-১৭। ৯১:৯। ৯২:৫-৭, ১৮-২১। ৯৩:৯-১১। ৯৮:৫। ১০৩:১-৩। ন্যায়বিচার : ন্যায়বিচার করা ৪:১৩৫। ১৬:৯০। পোশাক : পোশাক হবে শরীর আচ্ছাদনকারী শোভাবর্ধক ও নৈতিক মান সম্পন্ন ৭:২৬। নগ্নতা ও উলঙ্গপনা শয়তানি কাজ ৭:২৭। পোশাক শিল্পের সূচনা ২১:৮০। জান্নাতের পোশাক ২২:২৩। ৩৫:৩৩। স্বামী স্ত্রী পরস্পরের পোশাক ২:১৮৭। পোষ্য পুত্র : পোষ্য পুত্ররা পুত্র নয় ৩৩:৫। পোষ্য পুত্রের তালাক দেয়া স্ত্রীকে বিয়ে করা বৈধ ৩৩:৩৭। পৃথিবী : পৃথিবীর সবকিছু কেন সৃষ্টি করা হয়েছে ১৮:৭-৮। পৃথিবীর উত্তরাধিকারী হবে নেক লোকেরা ২১:১০৫। পৃথিবী বিপর্যস্ত হবার কারণ মানুষের অপকর্ম ৩০:৪১। হাশর ও বিচার অনুষ্ঠিত হবে পরিবর্তিত পৃথিবীতে ১৪:৪৮-৫১। ফাসিক : ফাসিকি মানে অবাধ্যতা ও সীমালংঘন ১৭:১৬। ৪৬:২০। ৬:৪৯। ৭:১৬৫। ২:৫৯। ফাসিকদের বৈশিষ্ট্য ২:২৬-২৭। যারা আল্লাহর আয়াত অস্বীকার করে ২:৯৯। যারা মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে ৪৯:৬। যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী ফায়সালা করেনা ৫:৪৭। মুনাফিকরা ফাসিক ৯:৬৭। ফাসিক সাক্ষী হতে পারবেনা ২৪:৪। আল্লাহ মুমিনদের জন্যে ফাসিকি পছন্দ করেননা ৪৯:৭। ফেরাউন : কুরআনে তার উল্লেখ হয়েছে ৭৪ বার। মূসা আ.-এর সাথে ফেরাউনের সংঘাত ৭:১০৩-১৪১। ১০:৭৫-৯২। ১১:৯৬-৯৯। ১৭: ১০১-১০৩। ২০:২৪-৭৯। ২৬:১০-৬৭। ২৮:৩-৪২। ৪০:২৩-৫০। ফেরেশতা : ফেরেশতারা আল্লাহর দাস ৪৩:১৯। তারা নারীও নয়, পুরুষও নয় ৪৩:১৯। তারা আল্লাহর তসবীহ করছে ১৩:১৩। ৪০:৭। ৪১:৩৮। ৪২:৫। তারা অহি বহন করে ১৬:২। ২২:৭৫। ৪২:৫১। তারা নিঁখুতভাবে আল্লাহর নির্দেশ পালন করে ১৬:৫০। ৬৬:৬। তারা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকে ১৬:৫০। তারা জান কবজ করে ৪:৯৭। ৬:৬১। ৭:৩৭। ৮:৫০। বদর যুদ্ধ : বদর যুদ্ধের বিস্তারিত আলোচনা ৮:৫-৭৫। বন্ধু ও শত্রু : অসৎ বন্ধু গ্রহণের ভয়াবহ পরিণতি ২৫:২৬-২৯। ৩:২৮। মুত্তাকিরা ছাড়া দুনিয়ার সব বন্ধু পরকালে শত্রু হয়ে যাবে ৪৩:৬৭-৮২। শত্রুদের সাথে দ্বন্দ্ব সংঘাতে সাফল্য অর্জনের উপায় ৮:৪৫-৪৬। বরযখ : বরযখ জীবনের দলিল ২৩:১০০। বায়াত : হুদাইবিয়ায় সাহাবীগণের বায়াতে রিদওয়ান ৪৮:১০,১৮। বিধবা : স্বামীর মৃত্যুর কারণে বিধবা হলে তার প্রসঙ্গ ২:২৪০। বিয়ে : যাদের বিয়ে করা নিষিদ্ধ ২:২২১। ৪:২২-২৪। বিয়ের প্রস্তাব প্রসঙ্গ ২:২৩৪-২৩৫। বিয়ের সংখ্যা ৪:৩। মোহরানা ৪:৪। নবীর জন্যে চার-এর অধিক বিয়ে বৈধ ৩৩:৫০-৫১। বোঝা : কেউ কারো পাপের বোঝা বইবেনা ৩৫:১৮। ৫৩:৩৮। মক্কা : কুরআনে মক্কার উল্লেখ ৪৮:২৪। মক্কার পূর্বের নাম ছিলো বক্কা ৩:৯৬। মজলিস : মজলিসের আদব ২৪:৬২। ৫৮:১১। মন্দ চরিত্র : ১৩:২৫। ২৪:১৯। ২:৮-২০, ৮৪-৮৫, ৮৬, ৯৩, ৯৬, ১০১, ১১৪, ১৩৯, ১৫৯, ১৭৪-১৭৫, ২১২। ৯:৩১-৩২, ৬৭, ৮১। ৬৯:২৫-৩৭। ৭৪:৪১-৫৩। ৭৫:৩১-৩২। ৭৯:৩৭-৩৯। ৮৩:১-৬। ৮৪:১০-১৫। ৮৫:৪-১০। ৮৭:১৬-১৭। ৮৯:১৫-২০। ৯১:১০। মরিয়ম : জন্ম ও প্রতিপালন ৩:৩৫-৩৭, ৪২-৪৪। মরিয়মের পুত্র জন্মদান ১৯:১৬-৩৪। মরিয়ম মুমিনদের আদর্শ ৬৬:১১-১২। মসজিদ : মসজিদের তত্ত্বাবধান করবে কারা? ৯:১৮। মসজিদুল হারাম মুসলিমদের কিবলা ২:১১৪, ১৪৯,১৫০। মসিবত : মসিবত আসে মানুষের কর্মের ফলে ৪২:৩০। মসিবত পূর্বলিখিত এবং মসিবত দেয়ার কারণ ৫৭:২২-২৩। ৬৪:১১। মহাকাশ ও মহাবিশ্ব : মহাকাশ বিজ্ঞান ৩৬:৩৭-৪০। আল্লাহ্ মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি করেছেন ৪১:৯-১২। ৬৭:৩-৫। মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হচ্ছে ৫১:৪৭। আল্লাহর মহাবিশ্ব পরিচালন পদ্ধতি ৬৫:১২। সাত আকাশ ও তাদের দায়িত্ব বন্টন ৪১:১২। মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন ছয়কালে ১১:৭। মহাবিশ্ব সৃষ্টির সূচনা কিভাবে হয়? ২১:৩০-৩৩। ২৫:৬১-৬২। মহাবিশ্ব আল্লাহর কর্তৃত্বাধীন ২:২৫৫। ৫:১৭। মহাবিশ্বের সবাই এবং সবকিছু আল্লাহর অনুগত ৩:৮৩। মা : সন্তানের জন্যে মায়ের কষ্ট: ৩১:১৪। ৪৬:১৫-১৭। মা-বাবা : মা-বাবার সাথে কেমন আচরণ করবে ৪:৩৬। ৩১:১৪। ৪৬:১৫। ১৭:২৩-২৪। মান্না সালওয়া : মান্না সালওয়া ছিলো পবিত্র খাদ্য ২:৫৭। ২০:৮০-৮১। মানুষ : মানুষ সৃষ্টির উপাদান: ৬:২। ২২:৫। ২৩:১২-১৬। ৪০:৬৭-৬৮। ৭৬:২। ৭৭:২০-২৩। মানুষের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ২৩:১৭-২২। সব মানুষ আল্লাহর মুখাপেক্ষী ৩৫:১৫-১৭। মানুষ ও জিন সৃষ্টির উদ্দেশ্য ৫১:৫৬। সুন্দরতম সৃষ্টি ৯৫:৪-৫। ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচার উপায় ১০৩:১-৩। মানুষের মাঝে মর্যাদার ভিত্তি ৪৯:১৩। মানুষের সাথে শয়তানের চিরন্তন শত্রুতা ৭:১১-৩০। ১৫:২৬-৫০। পৃথিবীতে মানুষ সৃষ্টির ইতিহাস ২:৩০-৩৯। ৭:১০-৩৬। মুত্তাকি : মুত্তাকিদের মৃত্যুকালীন অবস্থা ১৬:৩০-৩২। মুত্তাকিদের বৈশিষ্ট্য ৫১:১৫-১৯। মুত্তাকিরা সাফল্যের স্থানে পৌছে যাবে ৭৮:৩১-৩৬। মুনাফিকি : মুনাফিকদের চরিত্র, বৈশিষ্ট্য ও পরিণতি ২:৮-২০। ৪:১৩৮-১৪৫। মুনাফিকদের মুক্তির উপায় ৪:১৪৬-১৪৭। ৬১:২-৩। ৬৩:১-৮। মুনাফিক পুরুষ নারী এবং তাদের কর্মনীতি ৯:৬৭-৬৮,৭৩-৮৭। মুসলিম : মুসলিম নামকরণ করেছেন আল্লাহ ২২:৭৮। ইবরাহিম আ. ছিলেন মুসলিম ২:১২৮। ৩:৬৭। নবীগণ এবং তাদের অনুসারীরা মুসলিম ৩:৫২, ৬৪, ৮০, ৮৪। ২:১৩২, ১৩৩, ১৩৬। ১২:১০১। ৫:১১১। ২৯:৪৬। জিনদের মধ্যেও মুসলিম রয়েছে ৭২:১৪। মুসলিমদের জন্যে সুসংবাদ ১৬:৮৯। ৩৩:৩৫। ৪১:৩৩। ৪৩:৬৯। ৬৮:৩৫। মুসলিম হয়ে মৃত্যুর নির্দেশ এবং প্রার্থনা ২:১৩২। ৩:১০২। ১২:১০১। ৭:১২৬। মুসলিমের মৃত্যু দিও ১২:১০১। ৭:১২৬। আমি প্রথম মুসলিম ৬:১৬৩। মুসলিম হবার নির্দেশ ১০:৭২। ২৭:৯১। ৩৯:১২। সর্বোত্তম কথা: ‘আমি মুসলিম’ ৪১:৩৩। মুসলিম নারী পুরুষের পুরস্কার ৩৩:৩৫। মুহাম্মদ সা. : তাঁকে পাঠানোর উদ্দেশ্য ৯:৩৩। ৪৮:২৮। ৬১:৯। তিনি একজন রসূল, তাঁর মৃত্যু হবে ৩:১৪৪-১৪৫। ৩৯:৩০। তাঁর চরিত্র বৈশিষ্ট্য ৩:১৫৯। নবুয়্যতি মিশনের কর্মসূচি ২:১৫১। ৩:১৬৪। ৬২:২। ৩৩:৪৫-৪৮। মুহাম্মদ সা. সর্বশেষ নবী ৩৩:৪০। মুহাম্মদ সা. বিশ্বনবী ৩৪:২৮। মুহাম্মদ আল্লাহর দাস ৭২:১৯। মুহাম্মদ সা. শ্রেষ্ঠ চরিত্রের অধিকারী ৬৮:২-৪। মুমিন : প্রকৃত মুমিনদের গুণাবলি ৮:২-৪। ৭৪-৭৫। ৪২:৩৬-৪৩। ৫৮:২২। তাদের প্রতি আল্লাহর সাহায্য এবং আশ্রয় দান ৮:২৬। মুমিন পুরুষ নারী এবং তাদের কর্মনীতি ৯:৭১-৭২। মুমিনদের বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলি ৯:১১১-১১২, ১১৯। ১৩:১৯-২৪। মুমিনদের অর্জনীয় গুণাবলি ১৬:৯০-৯৮। মুমিনদের সাফল্য অর্জনের গুণাবলি ২৩:১-১১, ৯৬। ২৫:৬৩-৭৬। ৩৩:৭০-৭১। মুমিনদের বৈশিষ্ট্য ও পুরস্কার ৩২:১৫-১৯। মুমিনদের গুণাবলি ও কর্তব্য ৩৩:৩৫-৩৬। নিরপরাধ মুমিনদের কষ্ট দেয়া পাপ ৩৩:৫৮। ফেরাউন পারিষদের এক বীর মুমিন ৪০:২৮-৪৫। আল্লাহ্ দুনিয়া এবং আখিরাতে মুমিনদের সাহায্য করবেন ৪০:৫১-৫২। ৫৭:৪-৬। মুমিনদের মধ্যকার বিরোধ মীমাংসা ৪৯:৯-১০। মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই ৪৯:১০। প্রকৃত মুমিন ৪৯:১৫। ৮:২-৪। মুমিনদের মৃত্যুকালীন সুখবর ১৬:৩২। ৪১:৩০-৩২। ৮৯:২৭-৩০। মুমিনরা কিয়ামতের দিন নূর লাভ করবে ৫৭:১২-১৭। মুমিন নারীদের জন্যে উপমা ৬৬:১১-১২। মুমিন ও কাফির : তাদের পরিণাম পরিণতি ও উপমা ১১:১৯-২৪। মুশরিক : তাদের দেবদেবীকে গালি দিওনা ৬:১০৮। মুশরিকদের বিয়ে করোনা ২:২১১। মুশরিকরা অপবিত্র ৯:২৮। ঈমানদার হয়েও অনেকে মুশরিক ১২:১০৬। মুসল্লি : মুসল্লিদের বৈশিষ্ট্য ৭০:২২-৩৫। মূসা আ. : মূসা আ.-এর দাওয়াত ও ফেরাউনের বাধার ইতিহাস : ৭:১০৩-১৩৬। ১০:৭৫-৯২। ২০:৯-৭৯। ২৬:১০-৬৮। ২৭:৭-১৪। ২৮:৩-৪৬। ৪০:২৩-২৭। মূসা ও তাঁর জ্ঞানী সাথি ১৮:৬০-৮২। মৃত্যু : প্রত্যেকের মৃত্যু অবধারিত ৩:১৮৫। ২৯:৫৭। ২১:৩৫। মৃত্যু থেকে রক্ষা পাবেনা কেউ ৪:৭৮। ৬২:৮। মালাকুল মউত জান কবজ করে ৩২:১১। মৃত্যু যন্ত্রণা ৫০:১৯। মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টির উদ্দেশ্য ৬৭:২। মে’রাজ : মুহাম্মদ সা.-কে রাত্রে ভ্রমন করানো হয়েছে ১৭:১। মৌমাছি : মধুমাছি বাসা বানায় ১৬:৬৮। মৌমাছি ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে ১৬:৬৯। মধু বের হয় মৌমাছির পেট থেকে ১৬:৬৯। মধুতে রয়েছে মানুষের জন্যে নিরাময় ১৬:৬৯। যাকাত : যাকাত (সাদাকা) কারা পাবে ৯:৬০। যাকাত অর্থনৈতিক পবিত্রতা ও সমৃদ্ধি দান করে ৯:১০৩-১০৪। যাকারিয়া : তাঁর পুত্র ইয়াহিয়ার জন্ম কথা ১৯:২-১৫। যালিম : যালিমদের মৃত্যুকালীন অবস্থা ১৬:২৮-২৯। যুদ্ধ : বদর যুদ্ধের পর্যালোচনা ৮:৫-১৯। উহুদ যুদ্ধের পর্যালোচনা ৩ : ১২১-২০০। তবুক যুদ্ধের পর্যালোচনা ৯ : ৮১-১২৯। যুলকারনাইন : যুলকারনাইনের ইতিহাস ১৮:৮৩-৯৮। রসূল : প্রত্যেক জাতির কাছেই রসূল এসেছিল ৯:৪৭, ১৬:৩৬। রসূল মুহাম্মদ সা. ছিলেন একজন মানুষ ১৮:১১০। ৪১:৬। রসূলুল্লাহ্র মধ্যে মুমিনদের জন্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ ৩৩:২১। তাঁর স্ত্রীগণের শ্রেষ্ঠত্ব ৩৩:৩২-৩৪। রসূল মরণশীল অন্য লোকদের মতোই ৩৯:৩০-৩১। সব রসূলের কথা কুরআনে উল্লেখ করা হয়নি ৪০:৭৮। রসূলের দায়িত্ব ও কর্তব্য ৪৮:৮-৯। রসূলের প্রটোকল ৪৯:১-৫। রসূল সা. মনগড়া কথা বলেননি ৫৩:২-১৮। রসূল ও কিতাব পাঠানোর উদ্দেশ্য ৫৭:২৫। রাষ্ট্র ও সরকার : সরকারের উদ্দেশ্য ও কর্মসূচি ১৬:৯০। ৩৮:২৬। ৫:৪৪,৪৮। ২২:৪১। ৫৭:২৫। আল্লাহর অনুগত সরকারের আনুগত্য ৪:৫৯। জনমতের গুরুত্ব ৪২:৩৮। ৩:১৫৯। আদর্শ প্রতিষ্ঠা ৪২:১৩। ৪৮:২৮। ২৪:৫৫। ১১০:১-২। সৎ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা ২৬:১৫০-৫২। রূহ : রূহ কী? ১৭:৮৫। রেকর্ড : ছোট বড় সবকিছু রেকর্ড করা হয় ৫৪:৫৩। লুত আ. : লুত আ. এর দাওয়াত ও তাঁর কওমের আচরণ ৭:৮০-৮৪। ১১:৭৭-৮৩। ১৫:৬১-৭৭। ২৬:১৬০-১৭৫। ২৭:৫৪-৫৮ লেনদেন : ঋণ ও লেনদেনের সঠিক পদ্ধতি ২:২৮২-২৮৩। লোকমান : ছেলের প্রতি লোকমান হাকিমের উপদেশ ৩১:১২-১৯। লোহা : ৫৭:২৫। শপথ : শপথের কাফফারা ৫:৮৯। শয়তান : সে মানুষকে কিসের নির্দেশ দেয় ? ২:২৬৮-২৬৯। শয়তান ও মানুষের চিরন্তন দ্বন্দ্ব ১৭:৬১-৬৫। শয়তানের কুমন্ত্রণা অনুভব করলে করণীয় ৭:২০০-২০১। কিয়ামতের দিন বিচারের পর শয়তানের বক্তৃতা ১৪:২২। শিরক : শিরকের পাপের ক্ষমা নেই ৪:৪৮। শিরক মহাযুলুম ৩১:১৩। ইবাদতে শিরক করোনা ৪:৩৬। শহীদ : শহীদরা জীবিত ২:১৫৪। ৩:১৬৯। শহীদরা ক্ষমাপ্রাপ্ত হন ৩:১৫৭। শাফায়াত : আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কেউ শাফায়াত করতে পারবেনা ২:২৫৫। ২০:১০৯। ২১:২৮। ৯৮:৩৯। শিক্ষা : পড়ো ৯৬:১। পড়া আরম্ভ করো মহান স্রষ্টা আল্লাহর নামে ৯৬:১। রসূলের অন্যতম দায়িত্ব ছিলো শিক্ষাদান ২:১২৯, ১৫১। ৩:১৬৪। ৬২:২। প্রথম মানুষকে শিক্ষিত করেই পাঠানো হয়েছে ২:৩১। মানুষের শিক্ষার ব্যবস্থা করেছেন আল্লাহ ৯৬:৫। লেখা শিখিয়েছেন আল্লাহ ৯৬:৪। পড়তে শিখিয়েছেন আল্লাহ ৫৫:২। কথা বলতে শিখিয়েছেন আল্লাহ ৫৫:৪। দীনি শিক্ষা অর্জন করা জরুরি ৯:১২২। প্রকৃত জ্ঞানীর নিকট শিক্ষা অর্জন করো ১৮:৬৬। শেখার জন্যে প্রয়োজন ধৈর্য ও আনুগত্য ১৮:৬৯। শিক্ষার্জন পদ্ধতি ৭৫:১৮। ৩৮:২৯। ৭:২০৪। ১৬:৪৩। ২৭:৯৮। শিক্ষাদান পদ্ধতি ৮৭:৮৯। ৩৩:৪৫-৪৬। ১৭:১০৬। শিক্ষার উদ্দেশ্য ৯:১২২। ৩:৭৯। ৩:২৮। ৭৬:২৫। ২৮:৮০। শুয়াইব আ. : শুয়াইব আ.-এর দাওয়াত ও তাঁর কওমের আচরণ: ৭:৮৫-৯৩। ১১:৮৪-৯৫। ২৬:১৭৬-১৯১। শূরা : ৪২:৩৮। শোকর : ২৭:১৯, ৪০। ১৪:৭। ৪৬:১৫। ৩৯:৭। ৩১:১২। ২:১৫২, ১৭২। ১৬:১১৪। ২৯:১৭। ৪:১৪৭। ২১:৮০। ৩:১৪৪-১৪৫। ৬:৫৩। ৩৯:৬৬। সবর : ২:৪৫, ১৫৩, ২৫০, ১৫৫, ১৭৭, ২৪৯। ১৬:১২৭। ১৮:২৮। ৩৮:১৭। ৩:২০০। ৮:৪৬। ৩৯:১০। ৪৭:৩১। ১২:১৮, ৮৩। সম্পদ ও সন্তান: সম্পদ ও সন্তান পরীক্ষার বিষয় ৮:২৮। ৬৪:১৫। ৩:১৪-১৫। ৬৩:৯। সংবাদ : ফাসিকের সংবাদ ৪৯:৬। সাক্ষ্য : ন্যায্য সাক্ষ্য দেবে ৫:৮। ২:২৮২। সার্বভৌমত্ব : সার্বভৌম কর্তৃত্ব আল্লাহর ২:২৫৫,২২৯। ৩:২৬, ১৮০, ১৮৯। ৬৭:১। ৩:৬২। ৪:১২৬। ৫:১৭, ১৬০। ২৩:১১৬। ৬:৫৭। ১২:৪০, ৬৭। ৬:৬২। ১১:১২৩। ১৩:১৫। ৩১:২৬। ৪৫:২৭, ৩৬। ৪২:৪৯। ৪৮:১৪। ৫৭:৫, ১০। সালাত : সময় মতো সালাত আদায় করা ফরয ৪:১০৩। সালাতের সময় ১৭:৭৮। সালাত সৎ মানুষ বানায় ২৯:৪৫। সালাত (দরূদ) : নবীর প্রতি সালাত প্রেরণের নির্দেশ ৩৩:৫৬। সালাম : মুসলিমদের সম্বোধন পদ্ধতি হলো সালাম ৬:৫৪। সালামের জবাবও হবে সালাম ৪:৮৬। সালামের জবাব হতে হবে অধিকতর উত্তম ৪:৮৬। অমুসলিমদেরকেও সালাম বলেই সম্বোধন করবে ১৯:৪৬-৪৭। অপরিচিতদের মধ্যেও সালাম বিনিময় করবে ৫১:২৫। কারো ঘরে প্রবেশ করতে চাইলে সালাম বলবে ২৪:২৭। জান্নাতের সম্বোধনও হবে সালাম ৩৩:৪৪। ৭:৪৬। ১০:১০। ১৩:২৪। ১৬:৩২। ৫০:৩৪। ১৪:২৩। ২৫:৭৫। ৩৯:৭৩। সালেহ্ আ. : সালেহ্ আ. এর দাওয়াত ও তাঁর কওমের আচরণ ৭:৭৩-৭৯। ১১:৬১-৬৮। ২৬:১৪১-১৫৯। ২৭:৪৫-৫৩। সিয়াম : সিয়ামের বিধান ২:১৮৩-১৮৭। সুদ : সুদ হারাম, সুদের অপকারিতা ২:২৭৫-২৮০। ৩০:৩৯। সুদ সংক্রান্ত প্রাথমিক নির্দেশনা ৩:১৩০-১৩২। সুবিচার : সুবিচারের নির্দেশ ১৬:৯০। সুবিচার থেকে বিচ্যুত হয়োনা ৫:৮ সুলাইমান : সুলাইমান ও রাণী বিলকিসের ঘটনা ২৭:১৫-৪৪। হত্যা : ভুলবশত কোনো মুমিনকে হত্যা করলে তার বিধান ৪:৯২। ইচ্ছাকৃত কোনো মুমিন হত্যা করার শাস্তি ৪:৯৩ হজ্জ : হজ্জের সূচনা কখন এবং কিভাবে হয় ২২:২৬-৩৭। হজ্জের বিধান ২:১৯৬-২০৩ হালাল হারাম : কি কি হালাল ৫:৪-৫। হালাল ও হারাম : ৭:৩২-৩৩। কি কি হারাম করা হয়েছে?: ৬:১৫১-১৫৩। ১৬:১১৪-১১৬। ২:১৭৩। ৫:৩, ৯০-৯১। হারাম উপার্জন ৪:২৯। হায়াত মউত : দুটোই আল্লাহর হাতে ৫৩:৪৪। কাফিরদের মউতের সময়কার অবস্থা ৪৭:২৭-২৮। ৮:৫০-৫১। ১৬:২৮-২৯। মউত নিশ্চিত এবং সময় মতো আসবেই ৪:৭৮। হিজাব : হিজাবের কিছু বিধান ৩৩:৫৩-৫৪, ৫৯। হিজাবের বিস্তারিত বিধান ২৪:২৭-৩১, ৫৮-৬০। হুদ আ. : হুদ আ.-এর দাওয়াত ও তাঁর কওমের আচরণ ৭:৬৫-৭২। ১১:৫০-৬০। ২৬:১২৩-১৪০। কুরআন তিলাওয়াতের আদবকুরআন তিলাওয়াত করা তথা কুরআন পড়া, কুরআন অধ্যয়ন করা, কুরআনের কথা শুনা এবং কুরআন বুঝার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত আদব মেনে চলা আবশ্যক :এক. শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে আল্লাহর আশ্রয় চেয়ে আরম্ভ করুন। মহান আল্লাহ বলেন: ‘যখন তুমি কুরআন পাঠ করবে, তখন অভিশপ্ত শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করে নাও।’ (সূরা ১৬ আন নহল : আয়াত ৯৮) সূতরাং, কুরআন পাঠ করার শুরুতে বলুন: আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম। অর্থাৎ ‘আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই অভিশপ্ত শয়তান থেকে।’ দুই. দয়াময় সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর নামে আরম্ভ করুন। মহান আল্লাহ বলেন: ‘পড়ো তোমার প্রভুর নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন।’ (সূরা ৯৬ আলাক : আয়াত ১) সুতরাং ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বলে কুরআন পড়া আরম্ভ করুন। তিন. পূর্ণ মনোযোগী হয়ে কুরআন তিলাওয়াত করুন। মহান আল্লাহ বলেন: ‘যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন মনোযোগের সাথে শুনবে এবং নিরবতা অবলম্বন করবে, যাতে করে তোমরা রহমত লাভ করো।’ (সূরা ৭ আরাফ : আয়াত ২০৪) চার. তারতিলের সাথে বুঝে বুঝে ভাব প্রকাশ করে পাঠ করুন। মহান আল্লাহ বলেন: ‘ধীরস্থিরভাবে বুঝে বুঝে ভাব প্রকাশের ভঙ্গিতে কুরআন পাঠ করো।’ (সূরা ৭৩ মুয্যাম্মিল : আয়াত ৪) পাঁচ. কুরআনের মর্ম উপলব্ধি করে এবং চিন্তাভাবনা করে কুরআন পাঠ করুন। ছয়. চিন্তাভাবনা করার এবং উপদেশ গ্রহণ করার সংকল্প নিয়ে পাঠ করুন। মহান আল্লাহ বলেন: ‘আমরা তোমার প্রতি নাযিল করেছি এক কল্যাণময় কিতাব, যাতে করে মানুষ এর আয়াতসমূহ নিয়ে চিন্তাভাবনা করে এবং বিবেক-বুদ্ধি সম্পন্ন লোকেরা যেনো তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সূরা ৩৮ সোয়াদ : আয়াত ২৯) সাত. অনুসরণ ও মেনে চলার সংকল্প নিয়ে পাঠ করুন। মহান আল্লাহ বলেন: ‘আমরা অবতীর্ণ করেছি এক কল্যাণময় কিতাব, সুতরাং তোমরা এর অনুসরণ করো।’ (সূরা ৬ আনআম: আয়াত ১৫৫) আট. অল্প অল্প করে অধ্যয়ন করুন এবং শিক্ষাদান করুন। মহান আল্লাহ বলেন: ‘এ কুরআন আমরা অল্প অল্প করে নাযিল করেছি, যাতে করে তুমি তা মানুষকে পাঠ দিতে পারো বিরতি দিয়ে দিয়ে। এ উদ্দেশ্যে আমরা এটাকে পর্যায়ক্রমে নাযিল করেছি।’ (সূরা ১৭ ইসরা : আয়াত ১০৬) নয়. পাঠকালে হৃদয় বিগলিত হওয়া এবং হৃদয়ে আল্লাহর ভয় জাগ্রত হওয়া দরকার। কুরআন বলছে: ‘ঈমানদারদের কি এখনো হৃদয় বিগলিত হবার সময় হয়নি আল্লাহর স্মরণে এবং তিনি যে সত্য নাযিল করেছেন তার পাঠে?’ (সূরা ৫৭ আল হাদিদ: আয়াত ১৬) দশ. কুরআন অধ্যয়ন ও অনুধাবনের মাধ্যমে ঈমান তাজা করুন। আল্লাহ তায়ালা বলেন: ‘আর যখন তাদের প্রতি তিলাওয়াত করা হয় আল্লাহর আয়াত, তখন তা বৃদ্ধি করে দেয় তাদের ঈমান।’ (সূরা ৮ আনফাল : আয়াত ২) এগারো. দয়াময় প্রভুর দরবারে কালামে পাকের জ্ঞান বৃদ্ধির জন্যে দোয়া করুন: رَبِّ زِدْنِىْ عِلْمًا : ‘‘প্রভু! আমাকে জ্ঞানের উন্নতি দান করো।’’ |